কীভাবে মৃত্যু গদ্দাফির
মুয়াম্মর গদ্দাফিকে শুক্রবার সমাধিস্থ করা হল না। কীভাবে গদ্দাফির মৃত্য হয়েছে, তা নিয়ে তথ্যগত অসঙ্গতি উঠে আসায় সরব হয়েছে রাষ্ট্রসংঘ। গোটা ঘটনা নিয়ে তদন্ত হলেই প্রকৃত চিত্র সামনে আনতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার কমিশনের মুখপাত্র রূপার্ট কোলভিলে।
মুয়াম্মর গদ্দাফিকে শুক্রবার সমাধিস্থ করা হল না। কীভাবে গদ্দাফির মৃত্য হয়েছে, তা নিয়ে তথ্যগত অসঙ্গতি উঠে আসায় সরব হয়েছে রাষ্ট্রসংঘ। গোটা ঘটনা নিয়ে তদন্ত হলেই প্রকৃত চিত্র সামনে আনতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার কমিশনের মুখপাত্র রূপার্ট কোলভিলে। তদন্ত প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত গদ্দাফির দেহ মিসরাতায় রাখা থাকবে বলে জানানো হয়েছে। মুয়াম্মর গদ্দাফিকে শুক্রবার সমাধিস্থ করা হল না। কীভাবে গদ্দাফির মৃত্যু হয়েছে, তা নিয়ে তথ্যগত অসঙ্গতি উঠে আসায় সরব হয়েছে রাষ্ট্রসংঘ। গোটা ঘটনা নিয়ে তদন্ত হলেই প্রকৃত চিত্র সামনে আনতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার কমিশনের মুখপাত্র রূপার্ট কোলভিলে। তদন্ত প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত গদ্দাফির দেহ মিসরাতায় রাখা থাকবে বলে জানানো হয়েছে। বিতর্কিত রাষ্ট্রনায়ক। মৃত্যুর পরও বিতর্কে তিনি। বিতর্ক তাঁর মৃত্যু ঘিরেই।
কীভাবে মারা গেলেন মুয়াম্মর গদ্দাফি? সরকারি ভাষ্যে একাধিক অসঙ্গতি। শুক্রবার ইসলামিয় রীতি মেনে সমাধিস্থ করার কথা ছিল বিয়াল্লিশ বছরের শাসক মুয়াম্মর গদ্দাফিকে। কিন্তু গদ্দাফির মৃত্যু নিয়ে একাধিক অসঙ্গতির জেরে তদন্তের দাবি জানিয়েছে রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার কমিশন। ফলে গদ্দাফির দেহ সমাধিস্থ করা হয়নি।
কীভাবে তার মৃত্যু হয়েছে তা নিশ্চিত নয়। চার থেকে পাচটি মত রয়েছে তার মৃত্যু নিয়ে। কমপক্ষে দুটি সেল ফোন ভিডিও পাওয়া গেছে। একটিতে দেখা গেছে গদ্দাফি মৃত। আরেকটি ভিডিও দেখা যাচ্ছে তিনি মৃত। এই দুইয়ের মধ্যে কী ঘটেছে তা স্পষ্ট নয়। লিবিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী মাহমুদ জিব্রিলের মতে, সির্তে থেকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সময় বেঁচে ছিলেন তিনি। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরেই মৃত্যু হয় তাঁর। অথচ গদ্দাফির মৃত্যুর ভিডিও ফুটেজ বলছে অন্য কথা। তাতে দেখা যাচ্ছে রাস্তায় পড়ে রয়েছেন নিহত গদ্দাফি। লিবিয়ায় মানবাধিকার লঙ্ঘন, নির্বিচারে হত্যা, যুদ্ধপরাধদের নিয়ে আন্তর্জাতিক কমিশন একটি তদন্ত চালাচ্ছিল। এই তদন্তটিও সেই প্রক্রিয়ার অন্তর্ভুক্ত হবে কী না তা স্পষ্ট নয়। তবে লিবিয়ার প্রাক্তন শাসককে যেভাবে হত্যা করা হয়েছে তার নিন্দা করেছে ইন্দোনেশিয়ায় জাভার একটি প্রত্যন্ত গ্রাম।
বোগোরের একটি প্রার্থনা সভায় গদ্দাফির আত্মার জন্য প্রার্থনাও জানিয়েছেন অনেকে। বর্বোরচিত কাজ করেছে লিবিয়ার বিদ্রোহীরা। যেভাবে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে আমরা তার তীব্র নিন্দা করি। তার তার আত্মার শান্তি প্রার্থনা করছি। ইতিমধ্যেই গদ্দাফির ছেলে মুত্তাসিমের দেহ একবার পরীক্ষা করা হয়েছে।