তরুণ পপস্টারদের গলায় নতুন ভাবে আসছে রুশ জাতীয় সঙ্গীত
নতুন রূপে সামনে আসতে চলেছে রাশিয়ার জাতীয় সঙ্গীত। জাতীয় সঙ্গীতকে জনপ্রিয় করতে তাতে গলা মিলিয়েছেন দেশের তরুণ পপস্টাররা। মস্কোর স্টুডিওয় হইহই করে হয়ে গেল রেকর্ডিং। নতুন রূপে সামনে আসতে চলেছে রাশিয়ার জাতীয় সঙ্গীত। জাতীয় সঙ্গীতকে জনপ্রিয় করতে তাতে গলা মিলিয়েছেন দেশের তরুণ পপস্টাররা। মস্কোর স্টুডিওয় হইহই করে হয়ে গেল রেকর্ডিং।
নতুন রূপে সামনে আসতে চলেছে রাশিয়ার জাতীয় সঙ্গীত। জাতীয় সঙ্গীতকে জনপ্রিয় করতে তাতে গলা মিলিয়েছেন দেশের তরুণ পপস্টাররা। মস্কোর স্টুডিওয় হইহই করে হয়ে গেল রেকর্ডিং। নতুন রূপে সামনে আসতে চলেছে রাশিয়ার জাতীয় সঙ্গীত। জাতীয় সঙ্গীতকে জনপ্রিয় করতে তাতে গলা মিলিয়েছেন দেশের তরুণ পপস্টাররা। মস্কোর স্টুডিওয় হইহই করে হয়ে গেল রেকর্ডিং।
ইউনিয়ন ভেঙে গেছে সেই কবে। কিন্তু, আয়তনে এখনও বিশ্বের বৃহত্তম দেশ রাশিয়া। সেই গর্বেরই প্রতিফলন এই জাতীয় সঙ্গীতে। দীর্ঘ দুদশকের খরার পর ঘুরে দাঁড়াচ্ছে অর্থনীতি। সামরিক শক্তি যে এখনও বিশ্বের যে কোনও শক্তিকে চ্যালেঞ্জ জানানোর ক্ষমতা রাখে, তার প্রমাণ মিলেছে সিরিয়া সঙ্কটেই। রাশিয়া ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। আর সেই সন্ধিক্ষণের জাতীয় সঙ্গীতকে নতুনভাবে সামনে নিয়ে আসার কথা ভেবেছে সেদেশের সংস্কৃতি মন্ত্রক। তাই জনপ্রিয় পপস্টার আলসৌউ, গায়ক ওলেগ গ্যাজমানোভ, ব্যালাড শিল্পী লারিসা ডোলিনা একমঞ্চে। সঙ্গে সেনা ব্যান্ড আলেকজান্দ্রোভ এনসেম্বলে। এভাবেই তোমার সুর, মোদের সুর মিলে সৃষ্টি হল নতুন সুর। সৃষ্টি হল ঐকতান।
বলশেভিক বিপ্লবের পরেও দীর্ঘদিন সোভিয়েত ইউনিয়নের কোনও নির্দিষ্ট জাতীয় সঙ্গীত ছিল না। ১৯৪৪ সালে হিটলার রাশিয়া আক্রমণের সময় দেশের মানুষকে জাতীয়াবাদে উদ্বুদ্ধ করতে জাতীয় সঙ্গীত রচনা করা হয়। জোসেফ স্তালিনের মৃত্যুর পর সেই জাতীয় সঙ্গীত থেকে স্তালিনের বিজয়গাথা বাদ দেওয়া হয়। নয়ের দশকের গোড়ায় ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পর জাতীয় সঙ্গীত থেকে বাদ যায় সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রসঙ্গ। এবার জাতীয় সঙ্গীতের পরিমার্জন হল তাকে বর্তমান যুবসমাজের উপযুক্ত করে।