অক্টোপাস আর ক্যামেরার টাগ অফ ওয়ার
সাধারণত মুখচোরা প্রাণী অক্টোপাস যে এমন কাণ্ড করতে পারে তা কল্পনাও করতে পারেননি ডেভিড মালভেস্তুতো আর ওয়ারেন মারে। ক্যালিফোর্নিয়ার ব্লুফিশ কোভের সমুদ্রে ৮০ ফুট গভীরে সামুদ্রিক প্রাণীদের ছবি তুলছিলেন এই দুই ডুবুরি। তখনই অক্টোপাসটি নজরে আসে তাঁদের। মালভেস্তুতো যখন অক্টোপাসটির ছবি তুলতে যান তখন হঠাৎই ধেয়ে আসে সে। শুঁড়ে জড়িয়ে নেয় ভিডিও ক্যামেরাটি। মালভেস্তুতো আর অক্টোপাসটির মধ্যে ক্যামেরার দখল নিয়ে শুরু হয়ে যায় টাগ অফ ওয়ার। তবে মাথা ঠাণ্ডা রেখেছিলেন দু`জনেই।
সাধারণত মুখচোরা প্রাণী অক্টোপাস যে এমন কাণ্ড করতে পারে তা কল্পনাও করতে পারেননি ডেভিড মালভেস্তুতো আর ওয়ারেন মারে। ক্যালিফোর্নিয়ার ব্লুফিশ কোভের সমুদ্রে ৮০ ফুট গভীরে সামুদ্রিক প্রাণীদের ছবি তুলছিলেন এই দুই ডুবুরি। তখনই অক্টোপাসটি নজরে আসে তাঁদের। মালভেস্তুতো যখন অক্টোপাসটির ছবি তুলতে যান তখন হঠাৎই ধেয়ে আসে সে। শুঁড়ে জড়িয়ে নেয় ভিডিও ক্যামেরাটি। মালভেস্তুতো আর অক্টোপাসটির মধ্যে ক্যামেরার দখল নিয়ে শুরু হয়ে যায় টাগ অফ ওয়ার। তবে মাথা ঠাণ্ডা রেখেছিলেন দু`জনেই।
মালভেস্তুতো আর অক্টোপাসের ক্যামেরা নিয়ে টানাটানির সেই ছবি তুলতে ভোলেননি ওয়ারেন মারে। আর মালভেস্তুতো স্টিল মোডে ছবি তুলতে শুরু করতেই ফ্ল্যাশের ঝলকানিতে ক্যামেরা ছেড়ে চম্পট দেয় অক্টোপাস। এর আগে ২০১০-এ ভিক্টর হুয়াং নামে এক ফটোগ্রাফারের ক্যামেরা নিয়ে চম্পট দিয়েছিল একটি অক্টোপাস। প্রায় পাঁচ মিনিট ধরে অক্টোপাসটিকে ধাওয়া করে সেবার ক্যামেরা উদ্ধার করেছিলেন হুয়াং। তবে নিতান্ত কৌতুহলবশতই অক্টোপাসটি এমন কাণ্ড করেছে বলে মনে করেন ডেভিড মারে।