লিবিয়ার ভোটে জয়ী ন্যাশনাল ফোর্সেস অ্যালায়েন্স
লিবিয়া নির্বাচনের ফলাফলে `মুসলিম ব্রাদারহুড`কে পিছনে ফেলে দিল ন্যাশনাল ফোর্সেস অ্যালায়েন্স। দেশের জাতীয় আইনসভা পাবলিক ন্যাশনাল কনফারেন্স-এর ২০০টি আসনের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলির জন্য নির্দিষ্ট ৮০টি আসনের ৩৯টিই গিয়েছে তাদের দখলে।
লিবিয়া নির্বাচনের ফলাফলে `মুসলিম ব্রাদারহুড`কে পিছনে ফেলে দিল ন্যাশনাল ফোর্সেস অ্যালায়েন্স। দেশের জাতীয় আইনসভা পাবলিক ন্যাশনাল কনফারেন্স-এর ২০০টি আসনের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলির জন্য নির্দিষ্ট ৮০টি আসনের ৩৯টিই গিয়েছে তাদের দখলে। লিবীয় রাজনীতির `মুসলিম ব্রাদারহুড` হিসেবে পরিচিত জাস্টিস অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন পার্টি পেয়েছে ১৭টি আসন।
কিন্তু, গদ্দাফি পরবর্তী লিবিয়ার শাসনভার পাকাপাকিভাবে যাবে কার হাতে? জবাব মিলবে বাকি ১২০টি `দলহীন`আসনের ফলাফল প্রকাশের পরই। আর সেই অঙ্কটা রাতারাতি বদলে দিতে পারেন ভোট ময়দানের নির্দল প্রার্থীরা। শতাধিক দল এবারের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে। এই নির্বাচনের পর সরকার গঠিত হলে ১৯৬৯-এর পর প্রথম নির্বাচিত একটি সরকার পাবে লিবিয়া। জেনারেল ন্যাশনাল কংগ্রেসের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের উপরই দায়িত্ব বর্তাবে, পরবর্তী ৩০ দিনের মধ্যে দেশে নতুন নির্বাচনী আইন তৈরি ও প্রণয়নের। লিবিয়ার গদ্দাফি পরবর্তী জমানার অন্তর্বর্তী শাসকগোষ্ঠী ন্যাশনাল ট্রানজিশন্যাল কাউন্সিল (এনটিসি) যে রূপরেখা তৈরি করেছে, তাতে কংগ্রেস সদস্যদের ৩ মাসের মধ্যে নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন ও সরকার গঠনের কথা বলা হয়েছে।