চারদিন কেটে গেলেও এখনও মেলেনি কোনও খোঁজ, মালেশিয়ার নিঁখোজ বিমানকে ঘিরে রহস্য আরও ঘনীভূত
চারদিন পেরিয়ে গেলেও এখনও রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের বিমান MH-370। মেলেনি কোনও ধ্বংশাবশেষ। তল্লাসি অভিযান চালাচ্ছে নটি দেশের প্রায় ৪০টি জাহাজ এবং ৩৪টি বিমান। চিনের পক্ষ থেকে একাজে ১০টি স্যাটেলাইটেরও সাহায্য নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু কোথাও নিখোঁজ বিমানটির চিহ্নমাত্র পাওয়া যায়নি। তল্লাসি চলছিল। আরও জোরদার করা হচ্ছে। বাড়ানো হয়েছে তল্লাসির পরিধি। কিন্তু এখনও পর্যন্ত সবই নিষ্ফলা। সময় যত এগোচ্ছে, রহস্য ক্রমেই আরও ঘনীভূত হচ্ছে মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট MH-370-কে ঘিরে।
চারদিন পেরিয়ে গেলেও এখনও রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের বিমান MH-370। মেলেনি কোনও ধ্বংশাবশেষ। তল্লাসি অভিযান চালাচ্ছে নটি দেশের প্রায় ৪০টি জাহাজ এবং ৩৪টি বিমান। চিনের পক্ষ থেকে একাজে ১০টি স্যাটেলাইটেরও সাহায্য নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু কোথাও নিখোঁজ বিমানটির চিহ্নমাত্র পাওয়া যায়নি। তল্লাসি চলছিল। আরও জোরদার করা হচ্ছে। বাড়ানো হয়েছে তল্লাসির পরিধি। কিন্তু এখনও পর্যন্ত সবই নিষ্ফলা। সময় যত এগোচ্ছে, রহস্য ক্রমেই আরও ঘনীভূত হচ্ছে মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট MH-370-কে ঘিরে।
২৩৯ জন যাত্রী সমেত একখানা আস্ত বিমান কোথায় উধাও হয়ে গেল? এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে হিমশিম খাচ্ছে একাধিক দেশ। মালয়েশিয়া ছাড়াও তল্লাসি অভিযানে সামিল, চিন, তাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম, ফিলিপিন্স, নিউজিল্যান্ড, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া।
ইতিমধ্যে তল্লাসি এলাকার পরিধি আরও অনেকটা বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। নজরদারির কেন্দ্রে এখন মালাক্কা স্ট্রেইটে মালয়েশিয়ার পশ্চিম উপকূল। বিমানসংস্থার পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, ঘটনার দিন সম্ভবত MH-377-বিমান ইউ-টার্ন করে রাজধানী কুয়ালালামপুরের কাছাকাছি সুবাঙ্গে কোনও একটি বিমানবন্দরে ফেরত আসার চেষ্টা করেছিল। তবে তা ১০০% সঠিক, এমন কথা বলতে পারেননি তাঁরাও। শুধু বলা হচ্ছে, সবদিক তারা খতিয়ে দেখছেন।
সমুদ্র ছাড়া ওই অঞ্চলে স্থলেও তল্লাসি চালানো হচ্ছে।অভিযানে সামিল একাধিক দল ধ্বংসাবশেষের খোঁজ চালাচ্ছে।
ভারতীয় সময় শুক্রবার রাতে কুয়ালা লামপুর থেকে বেজিং রওনা হয়েছিল ফ্লাইট MH-377। আকাশে ওড়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে সব যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তথ্য বলছে, বিমানটি সেইসময় ছিল মালয়েশিয়া এবং ভিয়েতনামের মাঝে। এরপর থেকে জলে-স্থলে সমানতালে তন্নতন্ন করে খোঁজ চলছে। দক্ষিণ-চিন সাগরে যে তেল ভেসে থাকার খবর মিলেছিল, তা কোনও বিমানের নয় বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
ফলে সেটি ভেঙে পড়ে গিয়ে থাকলে, তার ধ্বংসাবশেষ কোথায় গেল? এখনও জবাব নেই এ প্রশ্নের।