Mexico Church News: সামনে এল 'উধাও' হওয়া গির্জা! আজব ঘটনার পরই দেশে ঘটল এক বিরল কাণ্ড
এই গির্জাটি সান্তিয়াগো মন্দির নামে পরিচিত। ১৬ শতকে ফ্রিয়ার বার্তোলোম দে লা কাসাসের নেতৃত্বে একদল সন্ন্যাসী এই চার্চ তৈরি করে যা সান্তিয়াগো মন্দিরটি চিয়াপাস অঞ্চলের কেচুয়া এলাকায় অবস্থিত।
![Mexico Church News: সামনে এল 'উধাও' হওয়া গির্জা! আজব ঘটনার পরই দেশে ঘটল এক বিরল কাণ্ড Mexico Church News: সামনে এল 'উধাও' হওয়া গির্জা! আজব ঘটনার পরই দেশে ঘটল এক বিরল কাণ্ড](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2023/06/21/426367-church.jpg)
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: হাঠৎ করে শিরোনামে মেক্সিকোর একটি গির্জা। ১৬ শতকের একটি গির্জা আচমকাই লাইমলাইটে। এই চার্চ নাকি জলের তলায় তলিয়ে গিয়েছিল, আবার উঠে এসেছে। আসলে এই এলাকায় প্রচণ্ড খরা। আর এই গির্জাটি সান্তিয়াগো মন্দির নামে পরিচিত। এটি সাধারণত নিম্ন জলস্তরের সময়কালে আংশিকভাবে দৃশ্যমান হয়। উচ্চ তাপমাত্রা এবং বৃষ্টির অনুপস্থিতির কারণে এবার তা জলের উপরে।
আরও পড়ুন, Himalayan Glaciers: ধেয়ে আসছে ভয়ংকর প্লাবন! দ্রুত গতিতে গলছে হিমালয়ের হিমবাহ...
আবহাওয়ার কারণেই গত সপ্তাহে মেক্সিকো জুড়ে ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে এবার চার্চ সামনে আসার বাইক ও সাইকেল নিয়েও মানুষ যাচ্ছে সেখানে। ইউরো নিউজের রিপোর্ট অনুযায়ী, "এটি দেখতে সুন্দর এবং চিত্তাকর্ষক যে এত বছর পরেও ছোট গির্জাটি বিদ্যমান।" জোসে এডুয়ার্ডো জেয়া বলে এক পর্যটক জানান, যিনি একজন বন্ধুর মোটরসাইকেলে চার্চে গিয়েছিলেন।
ফ্রিয়ার বার্তোলোম দে লা কাসাসের নেতৃত্বে একদল সন্ন্যাসী এই চার্চ তৈরি করে যা সান্তিয়াগো মন্দিরটি চিয়াপাস অঞ্চলের কেচুয়া এলাকায় অবস্থিত। ৩০ ফুট উঁচু পর্যন্ত দেয়াল সহ, কাঠামোটি ১৮৩ ফুট লম্বা এবং ৪২ ফুট চওড়া। এর বেল টাওয়ার ৪৮ ফুট উচ্চতায় পৌঁছেছে। ১৯৬০ সালে ডুবে যায় চার্চ। একটি বাঁধ নির্মাণের কারণে এই গির্জাটি জলে নিচে তলিয়ে যায়। বছরের পর বছর জলে নিমজ্জিত থাকা সত্ত্বেও, প্রাচীন গির্জাটি উল্লেখযোগ্যভাবে তার ব্যতিক্রমী স্থাপত্য বৈশিষ্ট্যগুলিকে ধরে রেখেছে।