কসাভের ফাঁসিতে সরাবজিতের মুক্তি প্রক্রিয়া জটিল হওয়ার আশঙ্কা
আজমল কসাভের মৃত্যুদণ্ড প্রভাব ফেলতে পারে পাক জেলে বন্দি সরাবজিত সিংয়ের প্রাণভিক্ষার আবেদনের ওপর। পাক প্রেসিডেন্টের দফতর সূত্রে এমনই জানা গেছে। ১৯৯০-এ পাকিস্তানের পঞ্জাব প্রদেশে বিস্ফোরণের ঘটনায় অভিযুক্ত সরাবজিত সিং। দীর্ঘদিন ধরেই গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে পাক জেলে বন্দি তিনি। তাঁর মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ দেয় পাক আদালত। এরপর পাক প্রেসিডেন্টের কাছে বারবার প্রাণভিক্ষার আবেদন জানিয়েছেন তিনি। ভারত সরকারের তরফেও সরাবজিতের মুক্তির বিষয়ে আবেদন জানানো হয়। কিন্তু সে বিষয়ে এখনও কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
আজমল কসাভের মৃত্যুদণ্ড প্রভাব ফেলতে পারে পাক জেলে বন্দি সরাবজিত সিংয়ের প্রাণভিক্ষার আবেদনের ওপর। পাক প্রেসিডেন্টের দফতর সূত্রে এমনই জানা গেছে। ১৯৯০-এ পাকিস্তানের পঞ্জাব প্রদেশে বিস্ফোরণের ঘটনায় অভিযুক্ত সরাবজিত সিং।
দীর্ঘদিন ধরেই গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে পাক জেলে বন্দি তিনি। তাঁর মৃত্যুদণ্ডের নির্দেশ দেয় পাক আদালত। এরপর পাক প্রেসিডেন্টের কাছে বারবার প্রাণভিক্ষার আবেদন জানিয়েছেন তিনি। ভারত সরকারের তরফেও সরাবজিতের মুক্তির বিষয়ে আবেদন জানানো হয়। কিন্তু সে বিষয়ে এখনও কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।
আজমল কসাভের ফাঁসির পর এবার সরাবজিত সিংয়ের মুক্তির বিষয়ে কী জটিলতা তৈরি হবে? এখন এ প্রশ্নই বিভিন্ন মহলে উঠতে শুরু করেছে। তবে পাকিস্তান এবং এ দেশের বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনের বক্তব্য, সরাবজিত ইতিমধ্যেই পাক জেলে প্রায় একুশ বছর সাজা কাটিয়ে ফেলেছে। সুতরাং তাঁর মুক্তির বিষয়েই পাক প্রেসিডেন্টের ভাবনা চিন্তা শুরু করা উচিত।