একসাথে পথ চলায় ঐক্য খুঁজছে জাপান
সবে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ। এই প্রবাদ প্রবচনটি অক্ষরে অক্ষরে মিলে যায় এক সুদানকোদো খেলায়। এককথায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে চলা। জাপানের নিপ্পন স্পোর্টস সায়েন্স ইউনিভার্সিটির একদল ছাত্রছাত্রী সাফল্য পেয়েছেন এই পথ চলায়। না ফুটবল বা ক্রিকেটের মত কোনও স্পোর্টস ইভেন্ট নয়। এ হল নিছকই হাঁটা। ঐক্যবদ্ধ ভাবে কখনও সামনে আবার কখনও পিছনে।
সবে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ। এই প্রবাদ প্রবচনটি অক্ষরে অক্ষরে মিলে যায় এক সুদানকোদো খেলায়। এককথায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে চলা। জাপানের নিপ্পন স্পোর্টস সায়েন্স ইউনিভার্সিটির একদল ছাত্রছাত্রী সাফল্য পেয়েছেন এই পথ চলায়। না ফুটবল বা ক্রিকেটের মত কোনও স্পোর্টস ইভেন্ট নয়। এ হল নিছকই হাঁটা। ঐক্যবদ্ধ ভাবে কখনও সামনে আবার কখনও পিছনে।
এই হাঁটার জাপানি নাম সুদানকোদো, অথবা কালেকটিভ স্কিম।গতবছরই এই হাঁটার একটি ভিডিও প্রকাশ হয়েছিল ইউটিউবে। তার পর থেকেই জনপ্রিয়তার শিখরে এই ইভেন্ট।
অনেকেই বলেন জাপানের যুবসমাজ ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করতে পারেন না। কিন্তু আমরা এটাকেই ভুল প্রমাণ করল জাপান।
তবে নির্ভুল ভাবে সামনে, পিছনে এই হাঁটা কিন্তু একদিনে সম্ভব হয়নি। রীতিমতো কঠোর পরিশ্রমের ফল এই হাঁটা। প্রায় পাঁচ মাস প্রতি সপ্তাহে তিন দিন ধরে এই হাঁটা অভ্যাস করেছেন। কালঘাম ছুটিয়ে হাঁটা অভ্যাস করতে তাঁরা পেরিয়েছেন ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার। যা কিনা প্যারিস থেকে রোমের দূরত্বের সমান। সুদানকোদো দলের ক্যাপ্টেনের কথা অনুযায়ী শুধু মাত্র একসঙ্গে মিলে ঐক্যবদ্ধ ভাবে অনুশীলনই এই খেলায় সাফল্যের চাবিকাঠি।
মার্শাল আর্ট থেকে কুস্তি বহু বিভাগেই অলিম্পিকে মেডেল জিতেছেন জাপানের নিপন স্পোর্টস সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা। এবার এই সংঘবদ্ধ ভাবে হাঁটার প্রতিযোগিতা বিশ্বের দরবারে সমাদৃত হবে বলেই আশা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের।