হাসিনার হত্যা সেদিনই হত যদি না ভারতীয় সেনারা থাকত !

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর। দীর্ঘ ৯ মাসের মুক্তি সংগ্রাম। তারপর 'বিজয়'। জয় বাংলা জয় বাংলা স্লোগানে আরও একবার আকাশে বজ্রসম শব্দ ধ্বনিত হল। আর শব্দের চোরা স্রোতে সামনে এল ভয়াবহ এক সত্যি। আজ থেকে ৪৩ বছর আগেই পাকিস্তানি সেনার গুলিতে জীবন সমাপ্ত হয়ে যেত বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর। শেখ হাসিনার প্রাণ বাঁচিয়ে দিয়েছিল ভারতীয় সেনার দল। স্বাধীনতা সংগ্রামের ৪৪ বসন্ত পেরিয়ে যাওয়ার পর সামনে এল এমনই এক রোমহর্ষক সত্য।

Updated By: Dec 16, 2015, 10:02 PM IST
হাসিনার হত্যা সেদিনই হত যদি না ভারতীয় সেনারা থাকত !

ওয়েব ডেস্ক: ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর। দীর্ঘ ৯ মাসের মুক্তি সংগ্রাম। তারপর 'বিজয়'। জয় বাংলা জয় বাংলা স্লোগানে আরও একবার আকাশে বজ্রসম শব্দ ধ্বনিত হল। আর শব্দের চোরা স্রোতে সামনে এল ভয়াবহ এক সত্যি। আজ থেকে ৪৩ বছর আগেই পাকিস্তানি সেনার গুলিতে জীবন সমাপ্ত হয়ে যেত বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর। শেখ হাসিনার প্রাণ বাঁচিয়ে দিয়েছিল ভারতীয় সেনার দল। স্বাধীনতা সংগ্রামের ৪৪ বসন্ত পেরিয়ে যাওয়ার পর সামনে এল এমনই এক রোমহর্ষক সত্য।

বিজয় উৎসবে লাল সূর্যকে হাতে নিয়েছে রফিক, সালাম, বরকতদের বংশধরেরা। আর সবুজ বাংলাদেশ আকাশে উড়িয়েছে স্বাধীন স্বপ্নের ফানুস। উৎসব মুখোরিত বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের এক অজানা তথ্য সামনে আসতেই গোটা বাংলা যেন ফিরে যেত চাইছিল ১৯৭১ সালের ঐ ডিসেম্বরে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের এক সহায়তাকারী হাজি গোলাম মুর্শিদ এক সাক্ষাৎকারে জানান, "পশ্চিম পাকিস্তানের সেনাদের বিরুদ্ধে দীর্ঘ ৯ মাস মুক্তি সংগ্রাম চালিয়ে ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জন করেছিল মুক্তিযোদ্ধারা। পাকিস্তানের সৈন্যবাহিনী ভীত ছিল, কিন্তু তাঁদের মধ্যে তখনও বুদবুদ করছিল পরাজয়ের রাগ। আর সেই ক্ষোভেই মুজিবর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারকে প্রাণে মারার ব্লু প্রিন্ট তৈরি করেছিল তাঁরা। আর সেই খবর পেয়ে ঢাকায় বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে পৌঁছায় ভারতীয় সেনারা। সেদিন পাকিস্তানি সেনার বুলেট থেকে শেখ হাসিনা সহ আরও ৩ জনকে উদ্ধার করে তাঁরা।"

.