অবশেষে মুক্তি, আগামিকাল ভারতে ফিরছেন ইরাকে অপহৃত ৪৬জন ভারতীয় নার্স
অবশেষে ইরাকে জঙ্গি কবল থেকে মুক্ত ছেচল্লিশজন ভারতীয় নার্স। গত কয়েকদিন ইরাকের তিকরিত শহরে তাঁদের আটকে রাখা হয়েছিল। বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের সঙ্গে দেখা করার পর একথা জানিয়েছেন কেরলের মুখ্যমন্ত্রী ওমেন চান্ডি। ওই নার্সদের ভারতে ফিরিয়ে আনতে আজই ইরাকের এরবিল বিমানবন্দরে বিশেষ বিমান পাঠাচ্ছে ভারত। দিল্লি থেকে বিশেষ বিমানে এরবিল উড়ে যাচ্ছেন কেন্দ্রীয় ও কেরল সরকারের দুই প্রতিনিধি। জঙ্গিকবল থেকে মুক্ত নার্সদেরও আজ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে এরবিল বিমানবন্দরে। আগামিকাল বিশেষ বিমানে সকাল সাতটা নাগাদ কোচিতে পৌছবেন ওই নার্সরা। গতকালই আইসিস জঙ্গিরা আটকে রাখা ভারতীয় নার্সদের তিকরিত থেকে মসুল শহরে নিয়ে যায়। ইতিমধ্যেই মুক্তি পাওয়া একজন নার্স ফোনে কথা বলেছেন তাঁর মায়ের সঙ্গে। তিনি জানিয়েছেন, মুক্তিপ্রাপ্তরা নিরাপদেই রয়েছেন।
অবশেষে ইরাকে জঙ্গি কবল থেকে মুক্ত ছেচল্লিশজন ভারতীয় নার্স। গত কয়েকদিন ইরাকের তিকরিত শহরে তাঁদের আটকে রাখা হয়েছিল। বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের সঙ্গে দেখা করার পর একথা জানিয়েছেন কেরলের মুখ্যমন্ত্রী ওমেন চান্ডি। ওই নার্সদের ভারতে ফিরিয়ে আনতে আজই ইরাকের এরবিল বিমানবন্দরে বিশেষ বিমান পাঠাচ্ছে ভারত। দিল্লি থেকে বিশেষ বিমানে এরবিল উড়ে যাচ্ছেন কেন্দ্রীয় ও কেরল সরকারের দুই প্রতিনিধি। জঙ্গিকবল থেকে মুক্ত নার্সদেরও আজ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে এরবিল বিমানবন্দরে। আগামিকাল বিশেষ বিমানে সকাল সাতটা নাগাদ কোচিতে পৌছবেন ওই নার্সরা। গতকালই আইসিস জঙ্গিরা আটকে রাখা ভারতীয় নার্সদের তিকরিত থেকে মসুল শহরে নিয়ে যায়। ইতিমধ্যেই মুক্তি পাওয়া একজন নার্স ফোনে কথা বলেছেন তাঁর মায়ের সঙ্গে। তিনি জানিয়েছেন, মুক্তিপ্রাপ্তরা নিরাপদেই রয়েছেন।
এর আগে তিকরিতে আটক ভারতীয় নার্সদের নির্বিঘ্নে মোসুল প্রদেশে সরিয়ে নিয়ে যায় আইসিস। ভারতীয় সময় বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে মোসুল পৌছন তাঁরা। একটি সংসবাদ সংস্থার সূত্রে জানানো হয়েছিল,তাঁরা সুরক্ষিত । দুটো ঘরে রাখা হয়েছিল তাঁদের। একটিই মাত্র দরজা রয়েছে দুটো ঘরের।
এরমধ্যেই ১০০ জন ভারতীয়কে ইরাক ছাড়ার জন্য বিমানের টিকিট দিয়েছে এমইএ। আরও ১৫০০ জন ভারতীয় ইরাক ছাড়তে চেয়ে যোগাযোগ করেছে এমইএ-র সঙ্গে। শুধু তিকরিতে নয়, আরবিলেও ভারতীয়রা দেশে ফেরার জন্য এমইএ-র কাছে নাম নথিভূক্ত করেছেন। কায়েদায় সরকারি সেনা ও সুন্নি সেনাদের মধ্য যুদ্ধ শুরু আগে প্রায় দশ হাজার ভারতীয় আটকে ছিলেন। কায়েদা ও আরবিল দখলের পর এখন বাগদাদের দিকে এগোচ্ছে সুন্নি সেনা। গত ১০ জুনের যুদ্ধের পর থেকে নিখোঁজ ১০০ ভারতীয়।