৯ বছর ধরে পরিত্যক্ত হাসপাতালে হঠাত্ জ্বলে উঠল 'ভৌতিক' আলো
২০০৫ সালের সেই ভয়ানক হ্যারিকেন ক্যাটরিনা ঝড়। ভয়াবহ সেই ঝড়ে লণ্ডভণ্ড হয়ে গিয়েছিল পুরো এলাকা। মেক্সিকোর সেই জায়গারই একটা বিশাল বড় হাসপাতালে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। ঝড় থামতেই গোটা হাসপাতাল খালি করে রোগীদের অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। ২১তলা বিল্ডিংয়ের সেই সুবিশাল হাসপাতালটা এরপর হয়ে যায় সেই হাসপাতালটা হয়ে পরিত্যক্ত বাড়ি। কেউ আর ওখানে যাননি। যাওয়ার দরকারও পড়েনি।
ওয়েব ডেস্ক: ২০০৫ সালের সেই ভয়ানক হ্যারিকেন ক্যাটরিনা ঝড়। ভয়াবহ সেই ঝড়ে লণ্ডভণ্ড হয়ে গিয়েছিল পুরো এলাকা। মেক্সিকোর সেই জায়গারই একটা বিশাল বড় হাসপাতালে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। ঝড় থামতেই গোটা হাসপাতাল খালি করে রোগীদের অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। ২১তলা বিল্ডিংয়ের সেই সুবিশাল হাসপাতালটা এরপর হয়ে যায় সেই হাসপাতালটা হয়ে পরিত্যক্ত বাড়ি। কেউ আর ওখানে যাননি। যাওয়ার দরকারও পড়েনি।
ধীরে ধীরে বিল্ডিংয়ে শ্যাওলা পড়তে শুরু করে। রাতে আলোর অভাবে ঘুটঘুটে অন্ধকার হয়ে দাঁড়িয়ে থাকত। সাক্ষাত্ একটা হানাবাড়ি হয়ে দাঁড়িয়ে সেই বিল্ডিংটি। কিন্তু ৯ বছর পর সেই সুবিশাল বিল্ডিংয়ে হঠাত্ জ্বলে উঠল আলো। ক্রিস্টমাসের আলোয় যখন গোটা বিশ্ব ঝলমল করছে, তখন সেই হানাবাড়ির এক ঘরে জ্বলে ওঠে আলো। এমন ছবিই পোস্ট করে চমকে দিলেন লিসা ওয়লি স্ট্যাগস নামের এক মহিলা।
এই ছবি দেখিয়ে অনেকেই বলছেন, এই হাসপাতালে যেসব রোগী মারা গিয়েছেন, তাদের আত্মা নাকি এখনও এই হাসপাতালে ঘুরছে। তারাই নাকি আলো জ্বালিয়েছে। খবরটা দাবানলের মত ছড়িয়ে পড়ে। প্রথমে মনে করা হয়েছিল ঠবিটিকে ফোটোশপের মাধ্যমে এডিট করে মানুষকে বিভ্রান্ত করা হয়েছে। কিন্তু পরে দেখা যায় না আলোটা সত্যিই জ্বলেছে। পুলিস তদন্ত শুরু করে। জানা যায় কেউ বা কারা ওই হাসাপাতালে ঢুকে সেই আলো জ্বালায়। তবে কে বা কারা এই কাজ করেছে তা জানা যায়নি।