৬ বছরের স্বপ্ন কাঁধে চাঁদে পাড়ি চিনের, এবার লক্ষ্য `মহাকাশ দখল`
নির্বিঘ্নেই চাঁদে পাড়ি দিল চিনের চন্দ্রযান `চ্যাং-ই থ্রি`। সিচুয়ান প্রদেশের জিচ্যাং স্যাটেলাইট লঞ্চ সেন্টার থেকে ভারতীয় সময় রাত ১১ টা নাগাদ লং মার্চ থ্রি বি রকেটে অন্তরীক্ষে যাত্রা করে চ্যাং-ই থ্রি। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি চাঁদের মাটি স্পর্শ করবে চিনের চন্দ্রযান। ২০০৭ সালে চাঁদে মহাকাশ যান পাঠানোর কর্মযজ্ঞ নেয় চিন।
নির্বিঘ্নেই চাঁদে পাড়ি দিল চিনের চন্দ্রযান `চ্যাং-ই থ্রি`। সিচুয়ান প্রদেশের জিচ্যাং স্যাটেলাইট লঞ্চ সেন্টার থেকে ভারতীয় সময় রাত ১১ টা নাগাদ লং মার্চ থ্রি বি রকেটে অন্তরীক্ষে যাত্রা করে চ্যাং-ই থ্রি। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি চাঁদের মাটি স্পর্শ করবে চিনের চন্দ্রযান। ২০০৭ সালে চাঁদে মহাকাশ যান পাঠানোর কর্মযজ্ঞ নেয় চিন।
চাঁদের দেবীর নামে তৈরি হয় মহাকাশযান চ্যাং ই ওয়ান, যাত্রা করে মহাকাশে। সেই যাত্রায় মহাকাশ থেকে চন্দ্র পৃষ্ঠের কিছু ছবি পাঠিয়ে ছিল সেই মহাকাশ যান। ২০১০ সালে মহাকাশে পাড়ি দেয় চিনের চ্যাং ই টু।
এবার মহাকাশে পাড়ি দিল চ্যাং ই থ্রি। স্থানীয় সময় সোমবার রাত দেড়টা নাগাদ দক্ষিণ পশ্চিম সিচুয়ান প্রদেশের জিচ্যাং স্যাটেলাইট সেন্টার থেকে চাঁদের দেশে রওনা হল চ্যাং-ই থ্রি।
চ্যাং ই থ্রি তে ল্যান্ডার ছাড়াও ইউটু নামে একটি গাড়িও রওনা দিল চাঁদের দিকে। চিনা লোককথায় ইউটু নামে একটি জনপ্রিয় খরগেশের নামেই এই গাড়িটির নামকরণ। চাঁদের বুকে ঘুরে ফিরে এই গাড়ি চাঁদ সম্পর্কে নতুন নতুন তথ্য জানতে পারবে বলেই আশা চিনা বিজ্ঞানীদের। মহাকাশে যোগাযোগ কিভাবে স্থাপন করা যায় তা নিয়েও তথ্য দেবে এই মহাকাশযান। চলতি বছরেই মহাকাশ থেকে ফিরে এসেছেন তিন চিনা মহাকাশচারী।
২০২০ সালের মধ্যে মহাকাশ স্টেশন তৈরি করতে চায় চিন। চিনা বিজ্ঞানীদের আশা বছর দশেকের মধ্যেই তারা পা দেবেন চাঁদের মাটিতে। চ্যাংই থ্রি তার প্রথম পদক্ষেপ।