বিশ্বের সবথেকে পাশবিক নির্বাচন, যেখানে বৃদ্ধ বাবাকে নিজের মেয়েকে ধর্ষণ করতে বাধ্য করা হয়!
পাশবিকতার চূড়ান্ত নিদর্শন হিসেবে ইতিহাস হিটলার যুগকেই চেনে। ইতিহাসের পাতায় কালিমালিপ্ত অধ্যায়ে জ্বল জ্বল করে জার্মানির গ্যাস চেম্বারের ঘটনা। ১৯৩০ সাল থেকে নাৎজি দলের যে পাশবিক আচরণ মানুষ দেখেছে তা একবিংশ শতাব্দীতে ভাবাই যায় না। তবে হিটলারের থেকেও পাশবিক ঘটনা একবিংশ শতাব্দীতে ঘটেছে। কেবল রক্তের খেলাই নয়, নির্বাচনে ৮০ বছরের বৃদ্ধ বাবাকে নির্দেশ দেওয়া হয় নিজের মেয়েকে ধর্ষণ করতে। এতদিন ধামা চাপা দিয়ে রাখা হলেও আজ গোটা বিশ্বের সামনে এসেছে নারকীয় ঘটনার একখণ্ড প্রতিচ্ছবি।
ওয়েব ডেস্ক: পাশবিকতার চূড়ান্ত নিদর্শন হিসেবে ইতিহাস হিটলার যুগকেই চেনে। ইতিহাসের পাতায় কালিমালিপ্ত অধ্যায়ে জ্বল জ্বল করে জার্মানির গ্যাস চেম্বারের ঘটনা। ১৯৩০ সাল থেকে নাৎজি দলের যে পাশবিক আচরণ মানুষ দেখেছে তা একবিংশ শতাব্দীতে ভাবাই যায় না। তবে হিটলারের থেকেও পাশবিক ঘটনা একবিংশ শতাব্দীতে ঘটেছে। কেবল রক্তের খেলাই নয়, নির্বাচনে ৮০ বছরের বৃদ্ধ বাবাকে নির্দেশ দেওয়া হয় নিজের মেয়েকে ধর্ষণ করতে। এতদিন ধামা চাপা দিয়ে রাখা হলেও আজ গোটা বিশ্বের সামনে এসেছে নারকীয় ঘটনার একখণ্ড প্রতিচ্ছবি।
২০০৭। কেনিয়া। গৃহযুদ্ধের মত পরিস্থিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। প্রাণ হারান, এছাড়াও হরণ করা হয় অন্তত ১২০০ মানুষকে। পৃথিবীর কোনও দেশের, কোনও রাজ্যের নির্বাচনে এমন পাশবিক ঘটনা নজিরবিহীন। ধর্ষিত হয়েছিলেন একশোরও বেশি নারী। পাশবিক অত্যাচার থেকে বাদ যায়নি যুবতী থেকে শিশুকন্যারাও। ২০০২ সালে কেনিয়াতে তখন ক্ষমতায় আফ্রিকান ন্যাশনাল ইউনিয়ন, যার নেতা ছিলেন ড্যানিয়েল মই। ওই সরকারকে প্রত্যাখাত করতে কেনিয়াতে শুরু হয় অরেঞ্জ ডেমোক্র্যাটিক মুভমেন্ট। এরপর প্রায় এক দশকের লড়াই সংগ্রাম, 'শত শহিদে'র রক্ত নদীতে কেনিয়াতে প্রথমবার বয়ে আসে বহুদলীয় গণতন্ত্র।