ইউরোপে মিলল ৬০টি ড্রাগনের ডিম!
ইউরোপের স্লোভেনীয় গুহায় দেখা মিলল 'বেবি ড্রাগনে'র ডিমের। বিজ্ঞানীরা মনে করছেন গত একশো বছর ধরে স্লোভেনীয় গুহায় রয়েছে ওই বেবি ড্রাগন। ওই গুহাতে একটি স্ত্রী ড্রাগনেরও দেখা মিলছে। ৬০টি ডিমের ওপর শুয়ে থাকতে দেখা গিয়েছে ওই স্ত্রী বেবি ড্রাগনকে।
ওয়েব ডেস্ক: ইউরোপের স্লোভেনীয় গুহায় দেখা মিলল 'বেবি ড্রাগনে'র ডিমের। বিজ্ঞানীরা মনে করছেন গত একশো বছর ধরে স্লোভেনীয় গুহায় রয়েছে ওই বেবি ড্রাগন। ওই গুহাতে একটি স্ত্রী ড্রাগনেরও দেখা মিলছে। ৬০টি ডিমের ওপর শুয়ে থাকতে দেখা গিয়েছে ওই স্ত্রী বেবি ড্রাগনকে।
এক দশকে ড্রাগনরা ডিম পাড়ে ১ বার। তবে কখনও কখনও দু'বারও ডিম পাড়ে এই প্রজাতির ড্রাগন। ২০০ মিলিয়ন বছর পুরনো ওই গুহায় কীভাবে এল ড্রাগন? গবেষণা শুরু করেছে বিজ্ঞানীরা। এখনও কী পৃথবীতে ড্রাগনের বেঁচে থাকা সম্ভব? বিজ্ঞানীদের মত, পরিবেশ আবহাওয়ার সঙ্গেই বিবর্তিত হয়েছে ড্রাগনের শরীরও। গুহার বর্তমান পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিয়েছে ড্রাগনের এই প্রজাতি।
জীববিজ্ঞানীরা মনে করেছেন গুহার ভিতর যে তাপমাত্রা রয়েছে তাতে ১২০ দিন পড়েই ওই ডিম ফুটে বাচ্চা বেড়িয়ে আসবে বলেই দাবি তাঁদের। ১০ বছর কিছু না খেয়েও বেঁচে থাকতে পারলেও কিন্তু ইতিমধ্যেই কিছু ডিম খেয়ে নিয়েছে ওই ড্রাগন। শেষ পর্যন্ত কটি ডিম অবশিষ্ট থাকবে, সেনিয়েও চিন্তায় বিজ্ঞানীরা।
উল্লেখ্য, ২০১৩ সালেও এই ধরনের এক প্রজাতির ডিমের খোঁজ পাওয়া গিয়েছিল। তবে সেই ডিম থেকে একটিও বাচ্চার জন্ম হয়নি।