স্যান্ডির রেশ না কাটতেই আছড়ে পড়ল এথেনা

ভয়ঙ্কর ঘূর্নিঝড় স্যান্ডির আতঙ্ক এখনও পুরোপুরি কাটিয়ে উঠতে পারেনি আমেরিকাবাসী। তার আগেই মার্কিন মুলুকের উত্তরপূর্বাঞ্চলে ফের থাবা বসালো আরও একটি ঘূর্নিঝড় এথেনা। যার প্রভাবে বুধবার থেকে নিউইয়র্ক, নিউজার্সি সহ বেশকয়েকটি শহরে শুরু হয় বৃষ্টি। সঙ্গে ঘণ্টায় পঞ্চাশ মাইল বেগে ঝোড়ো হাওয়া। তার জেরে শহরের বিভিন্ন জায়গায় বিদ্যুতের খুঁটে উপড়ে ও তার ছিঁড়ে, নিস্প্রদীপ লক্ষাধিক বাড়ি। স্যান্ডির তাণ্ডবে দীর্ঘদিন অন্ধকারে ডুবে থাকার পর যেসব বাড়িতে বিদ্যুত সংযোগ স্থাপিত হয়েছিল, এথেনার থাবার ফের আঁধার নেমে এলো তাঁদের জীবনে। নিউইয়র্কের স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, শহরে কবে ফের বিদ্যুত সরবরাহ স্বাভাবিক হবে, সেটা এখন তাদের পক্ষে বলা সম্ভব নয়। কারণ বৃষ্টি চলতে থাকায় মেরামতির কাজও করতে পারছেন না কর্মীরা। এঅবস্থায় নিউইয়র্কবাসীর জন্য বিশেষ কমিউনিটি হল খুলেছে স্থানীয় প্রশাসন। সেখানে কম্বল এবং ব্যাটারি চালিত হিটার দেওয়া হয়েছে।

Updated By: Nov 9, 2012, 10:04 AM IST

স্যান্ডির রেশ কাটার আগেই ফের মার্কিন মুলুকে আছড়ে পড়ল ঘূর্নিঝড় এথেনা। যার ফলে ফের নিস্প্রদীপ নিউইয়র্ক, নিউজার্সি, কানেটিকেট সহ দেশের উত্তরপূর্বাঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকা। সেইসঙ্গে বৃষ্টি ও তুষারপাতের ফলে আবারও বিপর্যস্ত জনজীবন। বিমানবন্দরগুলি বন্ধ থাকায় বাতিল হয় কয়েকশো উড়ান।
ভয়ঙ্কর ঘূর্নিঝড় স্যান্ডির আতঙ্ক এখনও পুরোপুরি কাটিয়ে উঠতে পারেনি আমেরিকাবাসী। তার আগেই মার্কিন মুলুকের উত্তরপূর্বাঞ্চলে ফের থাবা বসালো আরও একটি ঘূর্নিঝড় এথেনা। যার প্রভাবে বুধবার থেকে নিউইয়র্ক, নিউজার্সি সহ বেশকয়েকটি শহরে শুরু হয় বৃষ্টি। সঙ্গে ঘণ্টায় পঞ্চাশ মাইল বেগে ঝোড়ো হাওয়া। তার জেরে শহরের বিভিন্ন জায়গায় বিদ্যুতের খুঁটে উপড়ে ও তার ছিঁড়ে, নিস্প্রদীপ লক্ষাধিক বাড়ি। স্যান্ডির তাণ্ডবে দীর্ঘদিন অন্ধকারে ডুবে থাকার পর যেসব বাড়িতে বিদ্যুত সংযোগ স্থাপিত হয়েছিল, এথেনার থাবার ফের আঁধার নেমে এলো তাঁদের জীবনে। নিউইয়র্কের স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, শহরে কবে ফের বিদ্যুত সরবরাহ স্বাভাবিক হবে, সেটা এখন তাদের পক্ষে বলা সম্ভব নয়। কারণ বৃষ্টি চলতে থাকায় মেরামতির কাজও করতে পারছেন না কর্মীরা। এঅবস্থায় নিউইয়র্কবাসীর জন্য বিশেষ কমিউনিটি হল খুলেছে স্থানীয় প্রশাসন। সেখানে কম্বল এবং  ব্যাটারি চালিত হিটার দেওয়া হয়েছে।
বৃষ্টির পাশাপাশি বুধবার রাত থেকে বেশ কিছু এলাকায় চলছে তুষারপাত। নিউইয়র্ক, নিউজার্সি, নেওয়ার্ক, কানেটিকেটের বহু এলাকা সাত থেকে তেরো ইঞ্চি বরফের চাদরে ঢাকা। সর্বাধিক তুষারপাত হয়েছে ফেয়ারফিল্ড কাউন্টিতে তেরো দশমিক পাঁচ ইঞ্চি। এরফলে বিপর্যস্ত হয় যান চলাচল।
রানওয়েগুলি বরফের চাদরে ঢেকে থাকায় বন্ধ একাধিক বিমানবন্দর। বুধবার প্রায় দুহাজার উড়ান বাতিল হওয়ার পর বৃহস্পতিবার বাতিল হয় সাড়ে ছশো উড়ান। ইউএস ওয়েদার সার্ভিসেস জানিয়েছে, শুক্রবার থেকে দুর্বল হবে ঘূর্নিঝড় এথেনা। তখন পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলে আশা আবহাওয়া দফতরের।

.