এগুলো মেনে চললেই আপনি সোশ্যাল মিডিয়ায় একেবারে সুরক্ষিত!

সুরক্ষিত থাকতে কে না চান। কেই বা চাইবেন তাঁর ব্যক্তিগত বিষয় বাকিরাও জেনে ফেলুক। সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের হার আজকাল যে হারে বেড়েছে, তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে খারাপ কাজ করার মানুষের সংখ্যাও। তবে কিছু পদ্ধতি মেনে চললে আপনি নিজেকে এবং নিজের ব্যক্তিগত বিষয় সোশ্যাল মিডিয়ায় সুরক্ষিত রাখতে পারবেন। জেনে নিন সেগুলি কী কী-

Updated By: Aug 6, 2016, 02:31 PM IST
এগুলো মেনে চললেই আপনি সোশ্যাল মিডিয়ায় একেবারে সুরক্ষিত!

ওয়েব ডেস্ক: সুরক্ষিত থাকতে কে না চান। কেই বা চাইবেন তাঁর ব্যক্তিগত বিষয় বাকিরাও জেনে ফেলুক। সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের হার আজকাল যে হারে বেড়েছে, তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে খারাপ কাজ করার মানুষের সংখ্যাও। তবে কিছু পদ্ধতি মেনে চললে আপনি নিজেকে এবং নিজের ব্যক্তিগত বিষয় সোশ্যাল মিডিয়ায় সুরক্ষিত রাখতে পারবেন। জেনে নিন সেগুলি কী কী-

১) ফেসবুক, ট্যুইটার প্রভৃতিতে মাঝেমাঝেই পাসওয়ার্ড বদলাতে থাকুন। তাতে কেউ যদি আপনার পাসওয়ার্ড জেনেও ফেলে, সেই একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারবে না। এছাড়া যাঁরা ট্যুইটার ব্যবহার করেন, তাঁরা লগ-ইন ভেরিফিকেশন ব্যবহার করে  নিরাপদ থাকুন। কিন্তু কীভাবে ব্যবহার করবেন এই লগ-ইন ভেরিফিকেশন?

ট্যুইটারে সাইন ইন করার পর আপনার প্রোফাইলের একেবারে নিচের দিকে চলে আসুন। এরপর সেটিংস অপশনে ক্লিক করুন। তারপর সিকিউরিটি অ্যান্ড প্রাইভেসি সেটিংস অপশনটি বেছে নিন। এবার লগ ইন ভেরিফিকেশন ব্যবহার করার আগে আপনাকে আপনার ইমেল আইডি নিশ্চিত করতে হবে। অ্যান্ড্রয়েড বা iOS ব্যবহারকারীরা এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করতে পারবেন।

২) ট্যুইটারের মতো ফেসবুকেও আপনি লগ ইন ভেরিফিকেশন পদ্ধতিটি ব্যবহার করতে পারবেন।

৩) হোয়াটস অ্যাপে আপনার তথ্য সুরক্ষিত রাখার জন্য এরই মধ্যে এন্ড টু এন্ড এনক্রিপশন চালু হয়ে গিয়েছে। কেউ এমনকি হোয়াটস অ্যাপের কর্মীরাও আপনার চ্যাট পড়তে পারবেন না। কিন্তু আপনি যদি ফোনটিই হারিয়ে ফেলেন, তখন চোর আপনার হোয়াটস অ্যাপ ব্যবহার করতেই পারেন। সেক্ষেত্রে হোয়াটস অ্যাপটিকে পিন কোডের মাধ্যমে সুরক্ষিত রাখুন।

.