ওয়াই-ফাই নয়, এবার ডাউনলোড করুন লাই-ফাইএর মাধ্যমে
ওয়াই-ফাই কানেকশন দিয়ে তো অনেক ডাউনলোড করলেন। এবার ওয়াই-ফাইয়ের কথা ভুলে যান। কারণ বাজারে এসে গেল লাই-ফাই। ভাবুন যদি এমন হয়, আপনার সব থেকে প্রিয় সিনেমা যার দৈর্ঘ্য ৩ জিবি। এই ৩ জিবির সিনেমাটি ডাউনলোড করতে সময় লাগবে মাত্র কয়েক সেকেন্ড। তাও আবার কোথাও গিয়ে নয় শুধু একটা আলোর তলায় দাঁড়ালেই ডাউনলোড হয়ে যাবে সিনেমা। মনে মনে নিশ্চয়ই ভাবছেন ধুর! এই রকম আবার সম্ভব হয় নাকি! সত্যি এই রকমই হবে এবার থেকে। লাই-ফাইএর মাধ্যমে ৩-৪ জিবি গেম, সিনেমা সবই ডাউনলোড হয়ে যাবে এক নিমেশে।
ওয়েব ডেস্ক: ওয়াই-ফাই কানেকশন দিয়ে তো অনেক ডাউনলোড করলেন। এবার ওয়াই-ফাইয়ের কথা ভুলে যান। কারণ বাজারে এসে গেল লাই-ফাই। ভাবুন যদি এমন হয়, আপনার সব থেকে প্রিয় সিনেমা যার দৈর্ঘ্য ৩ জিবি। এই ৩ জিবির সিনেমাটি ডাউনলোড করতে সময় লাগবে মাত্র কয়েক সেকেন্ড। তাও আবার কোথাও গিয়ে নয় শুধু একটা আলোর তলায় দাঁড়ালেই ডাউনলোড হয়ে যাবে সিনেমা। মনে মনে নিশ্চয়ই ভাবছেন ধুর! এই রকম আবার সম্ভব হয় নাকি! সত্যি এই রকমই হবে এবার থেকে। লাই-ফাইএর মাধ্যমে ৩-৪ জিবি গেম, সিনেমা সবই ডাউনলোড হয়ে যাবে এক নিমেশে।
তবে কি এই লাই-ফাই?
লাই-ফাইএর পুরো কথা হল লাইট ফিডেলিটি (Light Fidelity)। এটি একটি অত্যাধুনিক প্রযুক্তি। যা আলোর মাধ্যমে কোনও তথ্য সঞ্চার ঘটাতে সক্ষম হয়। এমনকি প্রচুর তথ্যও এই নয়া প্রযুক্তির মাধ্যমে খুব তাড়াতাড়ি ডাউনলোড হয়ে যায়।
একজন জার্মান প্রকৃতিবিজ্ঞানী হ্যারেল্ড হাস প্রথম এই প্রযুক্তির কথা চিন্তা করেন। যেখানে লাইট বাল্বকে ওয়্যারলেস রাউটার হিসেবে কাজে লাগানোর কথা তিনি ভেবেছিলেন।
এই নয়া প্রযুক্তি নিঃসন্দেহে একটি বৈপ্লবিক প্রযুক্তি। কারণ ভেবে দেখুন সমস্ত লাইট বাল্ব ওয়্যারলেস হটস্পট হিসেবে কাজ করবে। এছাড়া এর মাধ্যমে অনেক বড় তথ্যও অনেক সহজে কম সময়ের মধ্যেই ডাউনলোড করা যাবে। এই নয়া প্রযুক্তির মাধ্যমে ওয়াই-ফাইএর থেকে অনেক তাড়াতাড়ি ডাউনলোড করা সম্ভব হবে। গবেষণাগারে এই প্রযুক্তির পরীক্ষা চালানোর সময় দেখা গেছে সেকেন্ডে ২২৪ গিগাবাইট স্পিড পাওয়া গিয়েছিল লাই-ফাইএর মাধ্যমে। তবে এই লাইট প্রযুক্তির ভবিষ্যত কতটা উজ্জ্বল হবে তাই এখন দেখার।