শেষপর্বে বিক্ষিপ্ত অশান্তি; বেলা ১টা পর্যন্ত ভোট পড়ল ৫৬.১৯ শতাংশ, কলকাতায় সবচেয়ে কম

মালদহে মারাত্মক অভিযোগ। ভোটের দায়িত্বে করোনা আক্রান্ত আশাকর্মী!

Updated By: Apr 29, 2021, 03:05 PM IST
শেষপর্বে বিক্ষিপ্ত অশান্তি; বেলা ১টা পর্যন্ত ভোট পড়ল ৫৬.১৯ শতাংশ, কলকাতায় সবচেয়ে কম

নিজস্ব প্রতিবেদন: বিক্ষিপ্ত আশান্তির মধ্যেই চলছে রাজ্যে শেষ দফার ভোটগ্রহণ। চার জেলার মোট ৩৫ আসনে আজ ভোট নেওয়া হচ্ছে। দুপর ১টা পর্যন্ত ভোট পড়ল ৫৬.১৯ শতাংশ।

এখনওপর্যন্ত ভোট পড়ার হার সবচেয়ে বেশি বীরভূমে। কমিশন সূত্রে খবর সেখানে দুপুর ১টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৬০.০৮ শতাংশ। এছাড়া মুর্শিদাবাদে ৫৮.৮৯ শতাংশ, মালদহে ৫৮.৭৮ শতাংশ এবং উত্তর কলকাতায় মাত্র ৪১.৫৮ শতাংশ ভোট পড়ল।

আরও পড়ুন-সদলবলে তারাপীঠে পুজো CRPF-র আইজি-র, রিপোর্ট তলব কমিশনের   

এদিকে, ভোট শুরু হতেই বীরভূমের মুরারই কেন্দ্রের সাফুয়ায় বিজেপি এজেন্টদের বুথে ঢুকতে 'বাধা' দেওয়ার অভিযোগ উঠল। নিশানায় তৃণমূল। অভিযোগ অস্বীকার করল শাসকদল। বীরভূমের ময়ুরেশ্বরে তৃণমূল কর্মীদের উপর 'হামলা' অভিযোগ উঠল। মেরে মাথা ফাটিয়ে দেওয়ার অভিযোগ বিজেপির বিরুদ্ধে। অভিযোগ অস্বীকার গেরুয়াশিবিরের। অন্যদিকে, লাভপুরে বিজেপি কর্মীদের বাড়িতে ভাঙচুর করার অভিযোগ উঠল পুলিসের বিরুদ্ধে। উত্তপ্ত নানুর(Nanur)। বিজেপি প্রার্থী তারকেশ্বর সাহার গাড়িতে ভাঙচুরের অভিযোগ। 'আক্রান্ত' প্রার্থী নিজেও।

ভোটের দিন মহাজাতি সদনের সামনে বোমাবাজি। চলন্ত গাড়ি থেকে বোমা ছোঁড়ার অভিযোগ উঠল। এলাকায় গেল বিশাল পুলিসবাহিনী। Action taken রিপোর্ট তলব কমিশনের। জোড়াসাঁকোয় 'আক্রান্ত' বিজেপি প্রার্থী মীনাদেবী পুরোহিত। মুক্তারামবাবু স্ট্রিটে তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে বোমাবাজির অভিযোগ উঠল। শীতলকুচি করব! মানিকতলার কাদাপাড়া শীতলামন্দির এলাকায় ভোটারদের হুমকি, মারধরের অভিযোগ বাহিনীর বিরুদ্ধে। গুরুতর আহত এক মহিলা।

পুনর্নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ফের উত্তেজনা শীতলকুচিতে(Shitalkuchi)। বুথের ২০০ মিটারের মধ্যে গাড়ি নিয়ে ঢুকে পড়লেন বিজেপি প্রার্থী! বিধিভঙ্গের অভিযোগ তৃণমূলের।

আরও পড়ুন-'আবার শীতলকুচি করে দেব,' খাস কলকাতায় বাহিনীর বিরুদ্ধে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ

মালদহে মারাত্মক অভিযোগ। ভোটের দায়িত্বে করোনা আক্রান্ত আশাকর্মী!  তাঁর স্বামীও জ্বরে ভুগছেন, কোভিড পজিটিভ চোদ্দো বছরের ছেলেও। ওই মহিলার দাবি, বিষয়টিকে আমলই দিতে চাননি বিডিও, এমনকী ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিকও। উল্টে ভোটের ডিউটি করতে না চাওয়ার বাড়িতে পুলিস পাঠিয়ে হুমকি দেওয়া হয়েছে। 

.