রসপুঞ্জে তৃণমূল নেতা খুনের পিছনে সম্ভবত রয়েছে সিন্ডিকেটের ছায়া, জোরালো হচ্ছে আশঙ্কা
রসপুঞ্জে তৃণমূল নেতা খুনের পিছনে সম্ভবত রয়েছে সিন্ডিকেটের ছায়া। পুলিস সূত্রে খবর, কড়া হাতে এলাকায় সিন্ডিকেট ব্যবসার রাশ টানেন ইসমাইল পৈলান। সেই আক্রোশ থেকেই কি এই খুন? জোরালো হচ্ছে আশঙ্কা। ইতিমধ্যে এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে তৃণমূলেরই চার সক্রিয় কর্মীকে আটক করেছে পুলিস। এদের মধ্যে মহিম মোল্লা ওরফে পচা গতরাতে গুলিবিদ্ধ ইসমাইলকে নিয়ে কলকাতার হাসপাতালেও আসেন। সেখান থেকেই তাঁকে ধরে পুলিস।
ওয়েব ডেস্ক: রসপুঞ্জে তৃণমূল নেতা খুনের পিছনে সম্ভবত রয়েছে সিন্ডিকেটের ছায়া। পুলিস সূত্রে খবর, কড়া হাতে এলাকায় সিন্ডিকেট ব্যবসার রাশ টানেন ইসমাইল পৈলান। সেই আক্রোশ থেকেই কি এই খুন? জোরালো হচ্ছে আশঙ্কা। ইতিমধ্যে এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে তৃণমূলেরই চার সক্রিয় কর্মীকে আটক করেছে পুলিস। এদের মধ্যে মহিম মোল্লা ওরফে পচা গতরাতে গুলিবিদ্ধ ইসমাইলকে নিয়ে কলকাতার হাসপাতালেও আসেন। সেখান থেকেই তাঁকে ধরে পুলিস।
মহিমই মূল চাঁই সিন্ডিকেট ব্যবসার। এলাকা দখলে রাখতে মরিয়া ছিল সে। গ্রেফতার হয়েছে সানোয়ার ওরফে টম শানু এবং আনোয়ার মোল্লা নামে আরও দুজন। এরা প্রত্যেকেই সিন্ডিকেট ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। সূত্রের খবর, এলাকায় সিন্ডিকেটের নামে ঝামেলা, টাকাপয়সার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে গণ্ডগোল রুখতে উদ্যোগ নেন তৃণমূল ব্লক সভাপতি ইসমাইল। তাতে তিনি অনেকের চক্ষুশূল হয়ে ওঠেন।