মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদেরও তাড়া করে ফিরছে ‘তার’ আতঙ্ক
বাঘের আতঙ্ক থাবা বসালো মাধ্যমিকেও। পরীক্ষা কেন্দ্রে যেতে ভয় পাচ্ছেন বাঁকুড়ার সিমলাপাল লাগোয়া গ্রামগুলির পড়ুয়াদের। তাঁদের নিরাপত্তা দিতে লাঠি, তীরধনুক নিয়ে পথে নামলেন গ্রামবাসীরা।
নিজস্ব প্রতিবেদন: বাঘের আতঙ্ক থাবা বসালো মাধ্যমিকেও। পরীক্ষা কেন্দ্রে যেতে ভয় পাচ্ছেন বাঁকুড়ার সিমলাপাল লাগোয়া গ্রামগুলির পড়ুয়াদের। তাঁদের নিরাপত্তা দিতে লাঠি, তীরধনুক নিয়ে পথে নামলেন গ্রামবাসীরা।
আরও পড়ুন: ‘মমতার সব ও জানে, আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন অনেকেই’, শোভন প্রসঙ্গে কোন ইঙ্গিত মুকুলের?
এবারের মাধ্যমিকে বাঘও একটা বিষয়। নাহ। বাংলায় রচনা আসেনি। জীবন বিজ্ঞানেও বাঘের বংশগতির সূত্র আসার সম্ভাবনা কম। কিন্তু জঙ্গল মহলের জীবনে জড়িয়ে গেছে বাঘ। একেবারে আষ্টেপৃষ্টে।
আরও পড়ুন: ঘড়ি নিয়ে ঢুকতে পারছে না পরীক্ষার্থীরা, মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রথম দিনই ছড়াল অসন্তোষ
বাঁকুড়ার সিমলাপাল লাগোয়া পিঠা বাঁকড়া ব্লক লাগোয়া তিনটি গ্রাম। মোট পরীক্ষার্থী ১৪ জন। কিন্তু তারা পরীক্ষা দেবে কী? বাঘের ভয়েই বেসামাল। যাতায়াতের পথ নিরাপদ করতে লাঠি, তীর ধনুকের পাহারা।
আরও পড়ুন: স্টেশনের ধারে বসে ১২ ঘণ্টা অপেক্ষারত লাশ!
লাঠি দিয়ে রয়্যাল বেঙ্গলকে রোখা যায় না। লেঠেল বাহিনী দিয়েও একটা বাঘকে রোখা সম্ভব নয়। এঁরাও জানেন সেকথা। কিন্তু, তবুও দাদাদের লাঠি ভরসা যোগাচ্ছে শুভ কিংবা প্রিয়াকে। বাঘ যেমন আছে। তেমন পাহারাও আছে। হোক না লাঠি।