Nagrakata: বন্ধ ভুটান গেট নিয়ে সমস্যা, আলোচনার আর্জি স্থানীয় মানুষের

গত মঙ্গলবার ওই সীমান্তে গিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জন বারলা। সেদিন তিনি জানিয়েছেন ‘জিতির বাসিন্দাদের দাবিদাওয়ার কথা কেন্দ্র সরকারের যথাস্থানে চিঠি লিখে জানাব’। ভুটানের যে গেটটি নিয়ে জিতি সীমান্তের বাসিন্দারা বেশ কিছুদিন ধরে সরব হয়ে আসছেন সেটি করোনা পরিস্থিতির আগে খোলাই ছিল। 

Updated By: Jan 12, 2024, 02:52 PM IST
Nagrakata: বন্ধ ভুটান গেট নিয়ে সমস্যা, আলোচনার আর্জি স্থানীয় মানুষের
নিজস্ব চিত্র

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: ভুটান গেট নিয়ে সমস্যায় এলাকার মানুষ। গেট সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে কোনও পদক্ষেপ করার আগে ভুটানের আধিকারিকদের কাছে সময় চাইলেন নাগরাকাটার জিতি সীমান্তের বাসিন্দারা।

পাশাপাশি জিতির পুরোনো গেটটি যাতে খুলে দেওয়া হয় এমন আর্জিও রাখা হয়েছে ভুটানের কাছে। ভুটান প্রশাসনের আধিকারিকদের সঙ্গে স্থানীয়দের আলোচনায় গেট সংক্রান্ত নানা বিষয় উঠে আসে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন নাগরাকাটা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সঞ্জয় কুজুর সহ সশস্ত্র সীমা বলের আধিকারিকরাও।

আরও পড়ুন: Paschim Medinipur: নদীগর্ভে তলিয়ে গেল তিনটি বাড়ি, ভয়ংকর শীতে এ কী দুর্দশা!

সঞ্জয় কুজুর বলেন, ‘জিতির বাসিন্দারা চাইছে পুরোনো গেট খুলে দেওয়া হোক। তাতে দু’দেশের বাসিন্দারাই উপকৃত হবেন। ভুটানের সামচি জেলা প্রশাসনের আধিকারিকদের কাছে তাঁরা নিজেদের বক্তব্য রেখেছেন। কোনও পদক্ষেপের আগে ভুটানের কাছে সময় চাওয়া হয়েছে। এই বিষয়টি আমাদের এক্তিয়ারভুক্ত নয়। দ্রুত জলপাইগুড়ির জেলা শাসককে সমস্ত কিছু চিঠি লিখে জানাব’।

গত মঙ্গলবার ওই সীমান্তে গিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জন বারলা। সেদিন তিনি জানিয়েছেন ‘জিতির বাসিন্দাদের দাবিদাওয়ার কথা কেন্দ্র সরকারের যথাস্থানে চিঠি লিখে জানাব’।

আরও পড়ুন: Bankura: রাতারাতি পুকুর ভরাট, অভিযোগ পেয়ে এলাকায় ভূমি সংস্কার দফতর

ভুটানের যে গেটটি নিয়ে জিতি সীমান্তের বাসিন্দারা বেশ কিছুদিন ধরে সরব হয়ে আসছেন সেটি করোনা পরিস্থিতির আগে খোলাই ছিল। ওই গেট দিয়ে দু’দেশের বাসিন্দাদের যাতায়াত ও ব্যবসা বাণিজ্য চলত।

বর্তমানে ভুটানের তরফে সীমান্ত বরাবর তারের জাল লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। জিতিতে একটি গেট খোলা হলেও সেটি পুরোনো গেটের থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে গহেরা লাইন নামে একটি স্থানে। বর্তমানে বাঁশের বেরা দিয়ে যে গেটটি বন্ধ আছে সেই গেটটি খোলার দাবি জানিয়েছেন স্থানিয় বাসিন্দারা।

ভুটান প্রশাসনের তরফে ছিলেন সামচি জেলার জেলা শাসক মিনজুর দর্জি, সেখানকার পুলিস সুপার লেনড্রুপ দর্জি সহ মহকুমা শাসক (ডুম্পা) পদমর্যাদার প্রশাসনিক আধিকারিক ও অন্যান্য পুলিস কর্তারা।

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)

 

.