বিছিন্ন হিংসা-সোনাদা থানায় আগুন, শোকমিছিল, ছুটির দিনে এটাই পাহাড়ের ছবি
গতকাল রাতভর বিছিন্ন হিংসা-সোনাদা থানায় আগুন। শোকমিছিল। ছুটির দিনে চুম্বকে এটাই পাহাড়ের ছবি। CRPF-পুলিসের বদলে দার্জিলিঙে গোটা দিন টহল দিল সেনা। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে সর্বদল বৈঠক ৭দিন এগিয়ে দিল গোর্খাল্যান্ড কোঅর্ডিনেশন কমিটি। বৈঠক হবে ১১জুলাই।জ্বলছে গাড়ি-পুড়ছে থানা। শনিবার এটাই দার্জিলিং-সোনাদার চেহারা। দিনের আঁচ কমেনি রাতেও। পাহাড়ের নানা জায়গায় রাতভর চলে হামলা-আগুন।কার্শিয়াঙের গৈরিগাঁওতে বন দফতর অফিসে আগুন।আগুন আশিংক পুড়ে যায় SDO-BDO অফিস।মিরিকের থোরবু পুলিস ফাঁড়িতে হামলা-ভাঙচুর।সুখিয়াতে পোখরিয়াবং পুলিস ফাঁড়িতে হামলা চালায় সশস্ত্র দুষ্কৃতীরা।অস্ত্রের আঘাতে গুরুতর আহত হন ৪ পুলিসকর্মী, লুঠ করা হয় ৪টি আগ্নেয়াস্ত্র।আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় পোখরিয়াবং পঞ্চায়েত অফিসেও ।রাতের অশান্তি ছড়াতে পারে সকালে। আশঙ্কা দানা বাঁধছিল। সতর্ক ছিল প্রশাসন। নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয় চকবাজার। মোতায়েন করা হয় সেনা।বেলা দেড়টা। গুলিতে নিহত সূরজ ভূষাল ও সমীর গুরুংয়ের দেহ নিয়ে শোক মিছিল শুরু হয়।
ওয়েব ডেস্ক: গতকাল রাতভর বিছিন্ন হিংসা-সোনাদা থানায় আগুন। শোকমিছিল। ছুটির দিনে চুম্বকে এটাই পাহাড়ের ছবি। CRPF-পুলিসের বদলে দার্জিলিঙে গোটা দিন টহল দিল সেনা। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে সর্বদল বৈঠক ৭দিন এগিয়ে দিল গোর্খাল্যান্ড কোঅর্ডিনেশন কমিটি। বৈঠক হবে ১১জুলাই।জ্বলছে গাড়ি-পুড়ছে থানা। শনিবার এটাই দার্জিলিং-সোনাদার চেহারা। দিনের আঁচ কমেনি রাতেও। পাহাড়ের নানা জায়গায় রাতভর চলে হামলা-আগুন।কার্শিয়াঙের গৈরিগাঁওতে বন দফতর অফিসে আগুন।আগুন আশিংক পুড়ে যায় SDO-BDO অফিস।মিরিকের থোরবু পুলিস ফাঁড়িতে হামলা-ভাঙচুর।সুখিয়াতে পোখরিয়াবং পুলিস ফাঁড়িতে হামলা চালায় সশস্ত্র দুষ্কৃতীরা।অস্ত্রের আঘাতে গুরুতর আহত হন ৪ পুলিসকর্মী, লুঠ করা হয় ৪টি আগ্নেয়াস্ত্র।আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় পোখরিয়াবং পঞ্চায়েত অফিসেও ।রাতের অশান্তি ছড়াতে পারে সকালে। আশঙ্কা দানা বাঁধছিল। সতর্ক ছিল প্রশাসন। নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয় চকবাজার। মোতায়েন করা হয় সেনা।বেলা দেড়টা। গুলিতে নিহত সূরজ ভূষাল ও সমীর গুরুংয়ের দেহ নিয়ে শোক মিছিল শুরু হয়।
আরও পড়ুন জিএসটি চালু হওয়ার পর অসুবিধায় পড়েছেন বর্ধমানের ওষুধ দোকানের মালিকরা
শুক্রবার রাতে CRPF-র গুলিতে তাসি ভুটিয়ার মৃত্যু ঘিরে সংঘাতের শুরু। আর তাই এদিন কোনও ঝুঁকি নেয়নি প্রশাসন। উত্তেজনা ছড়াতে পারে এই আশঙ্কায় শোকমিছিলের সময় পাহাড়ে দেখা যায়নি CRPF বা পুলিসকে। বদলে মোতায়েন করা হয় ১ কলাম সেনা। আর তাতেই পরিস্থিতি বদলায়।এরই পাশাপাশি, শনিবারের কায়দায় পাহাড়ের সবকটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গেও আগাগোড়া যোগাযোগ রেখে চলেন প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা। আর দ্বিমুখী এই কৌশলেই বড় ধরণের অশান্তি এড়িয়ে গেল শৈলশহর। আন্দোলনের পরবর্তী স্ট্রাটেজি ঠিক করতে ১১ জুলাই সর্বদল বৈঠকের সিদ্ধান্ত নিয়েছে গোর্খাল্যান্ড কোঅর্ডিনেশন কমিটি।
আরও পড়ুন উত্তর দিনাজপুরে বিজেপির বনধ ঘিরে বিক্ষিপ্ত অশান্তি