Student Death: স্কুলেই পাওয়া গেল উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত দেহ....
কীভাবে মৃত্যু? মৃতার গলায় নাকি দাগ ছিল! খুনের অভিযোগ করেছেন পরিবারের লোকেরা।
প্রসেনজিৎ মালাকার: কীভাবে মৃত্যু? স্কুলের ভিতরেই পাওয়া গেল ছাত্রীর ঝুলন্ত দেহ! অভিভাবকদের সঙ্গে রীতিমতো খণ্ডযুদ্ধ বেঁধে গেল নিরাপত্তারক্ষীদের। ধুন্ধুমারকাণ্ড বীরভূমের লাভপুরে।
জানা গিয়েছে, মৃতার রানিজা পারভিন। বাড়ি, ময়ূরেশ্বরের দোগাছি গ্রামে। লাভপুরের নবোদয় কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী ছিল সে। থাকত স্কুলের হস্টেলেই। এবছর উচ্চমাধ্যমিক দেওয়ার কথা ছিল রানিজার। স্কুল কর্তৃপক্ষের দাবি, এদিন সকালে স্কুলেরই একটি ঘরে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায় ওই উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীকে। এরপর তড়িঘড়ি তাকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি। রানিজাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।
এদিকে মৃতের পরিবারের দাবি, স্কুল থেকে তাঁদের ফোন করে জানানো হয়, রানিজার শরীর খারাপ। তাকে ভর্তি করা হয়েছে লাভপুর প্রাথমিক হাসপাতালে। এরপর যখন হাসপাতালে পৌঁছন, তখন মেয়েকে মৃত অবস্থায় দেখতে পান। শুধু তাই নয়, মৃতার গলায় নাকি দাগ ছিল! কেন? খুনের অভিযোগ করেছেন বাড়ির লোকেরা।
তারপর? খবর পেয়ে ময়ুরেশ্বর থেকে বেশ কিছু মানুষ চলে আসেন লাভপুরের নবোদয় কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে। কিন্তু স্কুলের ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করলে, তাঁদের বাধা দেয় নিরাপত্তারক্ষীরা। এরপর দু'পক্ষের মধ্যে খণ্ডযুদ্ধ বেঁধে যায়। শেষপর্যন্ত পুলিস গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।