বাড়ছে না নির্বাচকদের মেয়াদ, স্পষ্ট করলেন বিসিসিআই সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়
২০১৫ সালে মুখ্য নির্বাচক হন এমএসকে প্রসাদ। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত হন গগন খোদা, যতীন পরঞ্জপে ও শরণদীপ সিং। ২০১৬ সালে নির্বাচক কমিটির সদস্য হন দেবাং গান্ধী।
নিজস্ব প্রতিবেদন: বাড়ছে না ভারতীয় ক্রিকেট দলের মুখ্য নির্বাচন এমএসকে প্রসাদের কার্যকালের সময়। রবিবার মুম্বইয়ে বিসিসিআইয়ের বার্ষিক সাধারণ সভার পর সাংবাদিক বৈঠকে একথা জানান বোর্ড প্রেসিডেন্ট সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। সঙ্গে গত ৪ বছরে তাঁর কাজের প্রশংসাও করেন তিনি।
পুরনো হিসাব মতো ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে এমএসকে প্রসাদের কার্যকাল। ফলে তাদের কার্যকাল আর বাড়ানো হবে কি না তা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়। এদিন সৌরভ স্পষ্ট করে দেন, তার কোনও সম্ভাবনা নেই।
২০১৫ সালে মুখ্য নির্বাচক হন এমএসকে প্রসাদ। একই সঙ্গে নির্বাচন কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত হন গগন খোদা, যতীন পরঞ্জপে ও শরণদীপ সিং। ২০১৬ সালে নির্বাচক কমিটির সদস্য হন দেবাং গান্ধী। এদিন সৌরভের বক্তব্যে স্পষ্ট ইঙ্গিত, এদের প্রত্যেকেরই মেয়াদ বৃদ্ধির আশা নেই।
বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট পদে সৌরভের মেয়াদ বাড়াতে প্রস্তাব গৃহীত হল বার্ষিক সাধারণ সভায়
এদিন সৌরভ বলেন, 'কার্যকালের মেয়াদ শেষ। তার বেশি কারও পদে থাকা সম্ভব নয়। ওরা খুব ভাল কাজ করেছেন।' সঙ্গে তিনি জানান, 'নির্বাচকদের কার্যকালের মেয়াদ বেঁধে দেওয়া উচিত। প্রতি বছর নতুন নির্বাচকমণ্ডলী বাছাই ঠিক নয়।'
সৌরভের বক্তব্যে স্পষ্ট, খুব তাড়াতাড়ি নতুন নির্বাচকমণ্ডলী পেতে চলেছেন ভারতীয় ক্রিকেট ফ্যানেরা।