টিকিট বিতর্কে অলিম্পিক

সারি সারি টিকিট কাউন্টার। সামনে দীর্ঘলাইন। একেবারে চাতক পাখির মত হাপিত্যেশ হয়ে বসে থাকা একটা টিকিটের জন্য। কিন্তু খাঁখা করছে টিকিটশূন্য কাউন্টারগুলি। একটাও টিকিট নেই। এর মানে তো লন্ডনের প্রতিটি স্টেডিয়ামেই উপচে পড়া ভিড় হওয়া উচিত। কিন্তু তা ঘটছেনা। গ্যালারির সিংহভাগই খালি বাস্কেটবল বা ভলিবলের ম্যাচগুলিতে। আর এই টিকিট কারচুপির প্রতিবাদে এখন রোষের মুখে আয়োজক কমিটি। আর এই কারচুপির প্রতিবাদে স্টেডিয়ামের বাইরে প্রায় প্রতিদিনই বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন ক্রীড়াপ্রেমীরা। কিন্তু এই কারচুপি হচ্ছে কিভাবে? সূত্রটা কোথায়?

Updated By: Aug 6, 2012, 11:28 PM IST

সারি সারি টিকিট কাউন্টার। সামনে দীর্ঘলাইন। একেবারে চাতক পাখির মত হাপিত্যেশ হয়ে বসে থাকা একটা টিকিটের জন্য। কিন্তু খাঁখা করছে টিকিটশূন্য কাউন্টারগুলি। একটাও টিকিট নেই। এর মানে তো লন্ডনের প্রতিটি স্টেডিয়ামেই উপচে পড়া ভিড় হওয়া উচিত। কিন্তু তা ঘটছেনা। গ্যালারির সিংহভাগই খালি বাস্কেটবল বা ভলিবলের ম্যাচগুলিতে। আর এই টিকিট কারচুপির প্রতিবাদে এখন রোষের মুখে আয়োজক কমিটি। আর এই কারচুপির প্রতিবাদে স্টেডিয়ামের বাইরে প্রায় প্রতিদিনই বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন ক্রীড়াপ্রেমীরা। কিন্তু এই কারচুপি হচ্ছে কিভাবে? সূত্রটা কোথায়?
 
আয়োজকরা দাবি করছেন,এই আসনগুলি নাকি সংরক্ষিত। বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রতিনিধি থেকে শুরু করে ক্রীড়াবিদদের জন্য সংরক্ষিত এই আসনগুলি। তাই এই টিকিটগুলি অবিক্রিত রয়েছে। কিন্তু তাতে বরফ গলছেনা বিক্ষোভকারীদের। বিক্ষোভের রেশ পৌঁছে গিয়েছে একেবারে ব্রিটিশ পার্লামেন্টেও। অবশেষে তড়িঘড়ি টিকিট বিক্রির ক্ষেত্রে এবং সর্বোপরি স্টেডিয়াম ভর্তি করার ক্ষেত্রে নতুন নিয়ম চালু করতে চলেছে অলিম্পিকের আয়োজক কমিটি।

.