মুম্বইকে জিতিয়ে কলকাতায় আসছেন সচিন, অপরাজিত ৭৯ রান করে রনজি জীবন শেষ মাস্টার ব্লাস্টারের
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের আগে শেষ রনজি ম্যাচে মুম্বইকে জিতিয়ে ড্রেসিংরুমে ফিরলেন সচিন তেন্ডুলকরের। অপরাজিত ৭৯ রানের ইনিংস খেলে একা হাতে মুম্বইকে জিতিয়ে ঘরোয়া ক্রিকেটে ব্যাট তুলে রাখলেন সচিন।
হরিয়ানা-১৩৪, ২৪১। মুম্বই- ১৩৬, ২৪০/৬ (৯৩ ওভার)
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের আগে শেষ রনজি ম্যাচে মুম্বইকে জিতিয়ে ড্রেসিংরুমে ফিরলেন সচিন তেন্ডুলকরের। অপরাজিত ৭৯ রানের ইনিংস খেলে একা হাতে মুম্বইকে জিতিয়ে ঘরোয়া ক্রিকেটে ব্যাট তুলে রাখলেন সচিন।
মুম্বইকে জিতিয়ে কলকাতায় জীবনের ১৯৯ তম টেস্ট খেলতে আসছেন সচিন। এই ম্যাচে দ্বিতীয় ইনিংসে তাঁর ব্যাটিং ইডেনের খিদেটা বাড়িয়ে দিল। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অবসরের আগে জীবনের শেষ ঘরোয়া ম্যাচে যেভাবে ধ্যৈর্য ধরে খেললেন তাতে আগামী কয়েকটা দিন কলকাতার একটাই দাবি, সেঞ্চুরি চাই , সেঞ্চুরি চাই। লাহলিতে ১৭৫ বলে ৭৯ রানের অপরাজিত ইনিংসটা গেইলদের বিরুদ্ধে নামার আগে প্রস্তুতিতে দারুণ ভাবে কাজে দিল বলে সচিন জানিয়েছেন। রনজি ট্রফির অভিষেক ম্যাচে শতরান ছিল তেন্ডুলকরের।
এদিন ধৈর্য্যের সঙ্গে খেলে ঠান্ডা মাথায় মুম্বইকে জয়ের রাস্তায় নিয়ে যান মাস্টার ব্লাস্টার। উল্টোপ্রান্তে থাকা লোয়ার অর্ডার ব্যাটসম্যান ধবল কুলকার্নির আর লাহলির চতুর্থ দিনের ভয়ানক পিচকে আড়াল করে জয়ের মালা পরলেন সচিন তেন্ডুলকর। সচিন
চতুর্থ ইনিংসে জিততে হলে সচিনের মুম্বইকে করতে হতে ২৪০ রান। লাহলির পিচে যা বেশ কঠিন কাজ ছিল। তার মধ্যে আবার মুম্বই শুরুতেই হারিয়ে অভিজ্ঞ ওপেনার ওয়াসিম জাফরকে। মাত্র ১ রানের মধ্যেই এক উইকেট হারিয়ে বসেছিল মুম্বই। এরপর রাহানে কিছুটা হাল ধরেন। কিন্তু রাহানে ফিরতেই সেই সঙ্কট। আর সঙ্কটমোচনে সেই সচিন। আর কী অবাক করা স্প্রিট লিখল ক্রিকেটদেবতা শেষ ম্যাচেও মাস্টার ব্লাস্টারের কাছে দুর্গ রক্ষার চ্যালেঞ্জ।