বাগানের হারে উত্তপ্ত শহর
কয়েকদিন আগে মোহনবাগান ক্লাব তাঁবুর বাইরে বিক্ষোভ দেখিয়ে সমর্থকরা বুঝিয়ে দিয়েছিলেন কতটা ক্ষুব্ধ তাঁরা। শুক্রবার প্রয়াগের কাছে হারের পর সেই বিক্ষোভ বড় আকার নেয়। বিরতির আগে মোহনবাগান পিছিয়ে থাকায় ক্লাব সচিব অঞ্জন মিত্রকে একহাত নেন সমর্থকরা। বাধ্য হয়ে মাঠে ছাড়তে হয় তাঁকে। ম্যাচ শেষ হওয়ার পর সমর্থকদের ক্ষোভ আর ধরে রাখা যায়নি।
কয়েকদিন আগে মোহনবাগান ক্লাব তাঁবুর বাইরে বিক্ষোভ দেখিয়ে সমর্থকরা বুঝিয়ে দিয়েছিলেন কতটা ক্ষুব্ধ তাঁরা। শুক্রবার প্রয়াগের কাছে হারের পর সেই বিক্ষোভ বড় আকার নেয়। বিরতির আগে মোহনবাগান পিছিয়ে থাকায় ক্লাব সচিব অঞ্জন মিত্রকে একহাত নেন সমর্থকরা। বাধ্য হয়ে মাঠে ছাড়তে হয় তাঁকে। ম্যাচ শেষ হওয়ার পর সমর্থকদের ক্ষোভ আর ধরে রাখা যায়নি।
ভয়ে বাগান ফুটবলাররা দেরি করে ড্রেসিং রুম ছাড়েন। কড়া পুলিসি ঘেরাটোপের মধ্যে পেছনের দরজা দিয়ে স্টেডিয়াম থেকে বের করে নিয়ে যাওয়া হয় টোলগেদের। ফুটবলারদের না পেয়ে আরও ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন অপেক্ষা করা সমর্থকরা। বাইপাসের উপর বিভিন্ন গাড়ি থামিয়ে ফুটবলারদের খুঁজতে শুরু করেন তাঁরা। শেষ পর্যন্ত পুলিস ভিড় ছত্রভঙ্গ করে অবস্থা সামাল দেয়।
অন্যদিকে, কয়েকদিন ধরেই মোহনবাগানের সাম্প্রতিক ব্যর্থতার জন্য কর্তাদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন সমর্থক গোষ্ঠী মেরিনার্স অন দ্য মুভের সমর্থকরা। পাল্টা চাপ দিয়ে তাঁদের পিছু হঠালেন ক্লাবকর্তারা। বৃহস্পতিবার মোহনবাগান কর্তারা পুলিসের কাছে অভিযোগ করেন মেরিনার্স অন দ্য মুভের সভাপতি সোমক ঘোষের বিরুদ্ধে। সবুজ মেরুন কর্তাদের অভিযোগ মেরিনার্স অন দ্য মুভের সভাপতি এসএমএসের মাধ্যমে খেপিয়ে তুলছিলেন সমর্থকদের, হুমকিও দিচ্ছিলেন। চাপে পড়ে মেরিনার্স অন দ্য মুভের সভাপতি এবং সহসভাপতি শুক্রবার ক্লাব সচিবকে চিঠি দিয়ে জানিয়ে দেন তারা এই কাজে জড়িত নন। তাঁদের নাম জড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।