আই-লিগে সালগাঁওকরকে হারাল ইস্টবেঙ্গল
আই-লিগের অ্যাওয়ে ম্যাচে সালগাঁওকরের বিরুদ্ধে দুরন্ত জয় পেল ইস্টবেঙ্গলের। মাপুসার দুলের স্টেডিয়ামে ৪-১ গোলে জিতল মরগ্যানের দল। এগারো বছর পর গোয়ার মাটিতে সালগাঁওকরকে হারাল ইস্টবেঙ্গল। সেবার কোচ ছিলেন মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য। এদিন দুরন্ত হ্যাটট্রিক করেন এডে চিড্ডি। অপর গোলটি রবিন সিংয়ের। তবে ম্যাচের শুরুতে মার্কাস মাসেরানহেসের গোলে এগিয়ে যায় সালগাঁওকর। প্রথমার্ধের একেবারে শেষ মূহুর্তে দলকে সমতায় ফেরান এডে চিড্ডি।
আই-লিগের অ্যাওয়ে ম্যাচে সালগাঁওকরের বিরুদ্ধে দুরন্ত জয় পেল ইস্টবেঙ্গলের। মাপুসার দুলের স্টেডিয়ামে ৪-১ গোলে জিতল মরগ্যানের দল। এগারো বছর পর গোয়ার মাটিতে সালগাঁওকরকে হারাল ইস্টবেঙ্গল। সেবার কোচ ছিলেন মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য।
এদিন দুরন্ত হ্যাটট্রিক করেন এডে চিড্ডি। অপর গোলটি রবিন সিংয়ের। তবে ম্যাচের শুরুতে মার্কাস মাসেরানহেসের গোলে এগিয়ে যায় সালগাঁওকর। প্রথমার্ধের একেবারে শেষ মূহুর্তে দলকে সমতায় ফেরান এডে চিড্ডি।
দ্বিতীয়ার্ধে শুরু মরগ্যানের দলের ফুটবল ঝলক। পেনের মাপা পাস থেকে ইস্টবেঙ্গলের ব্যবধান বাড়ান রবিন সিং। এরপর ডেভিড বুথের দল ধরতেই পারেনি মরগ্যানের ধুরন্ধর ফুটবল স্ট্র্যাটেজি। মেহতাব-ডিকা-পেনরা তখন মাঝমাঠ দখল করে নিয়েছেন। মাঝমাঠ থেকে আপফ্রন্টে বল বাড়ানো ক্রমেই সহজ হয়ে যাচ্ছিল ইস্টবেঙ্গলের কাছে। পঁয়ষট্টি মিনিটে আবার গোল চিড্ডির। এবার পাস মেহতাবের। লাল হলুদের এই মিডিও হয়ে উঠছিলেন এই ম্যাচে অপ্রতিরোধ্য। একাশি মিনিটে আবার সেই মেহতাবের থেকেই নিজের হ্যাটট্রিক পূর্ন করেন চিড্ডিই।
আর এই জয়ের ফলে লিগ টেবিলের চার নম্বর থেকে একধাক্কায় দুই নম্বরে উঠে এল ইস্টবেঙ্গল।