1/7
নিজস্ব প্রতিবেদন: প্রথমেই বলে নেওয়া ভাল শ্বেতী ছোঁয়াচে নয়। কারর গায়ে শ্বেতী থাকলে তাঁকে স্পর্শ করলে যে আপনারও হয়ে যাবে এই ভ্রান্ত ধারণা দূর করুন। মনে রাখবেন, এটি কোনও ভয়াবহ রোগ নয়। শ্বেতী নিয়ে পর্যাপ্ত জ্ঞান না থাকায়, অকারণেই অনেকে আতঙ্কে থাকেন। সামাজিক পরিস্থিতির কারণে মানসিক অবসাদ ঘিরে ধরে তাঁদেরকে। তাই জেনে নিন শ্বেতী কী? কেন হয়? কী করবেন?
2/7
বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা
ত্বকের মধ্যের মেলানোসাইট কোষে থাকে মেলানিন, যা ত্বকের স্বাভাবিক রঙের ভারসাম্য রক্ষা করে। মেলানিনের ক্রিয়াকলাপে বাধা সৃষ্টি হলে বা ভারসাম্য নষ্ট হলেই দেখা দেয় শ্বেতী। শ্বেতী বংশগতভাবেও হয়। প্রতি ১০০ জন শ্বেতী রোগীর মধ্যে ৩০ জনের ক্ষেত্রেই শ্বেতী হয় বংশগত ধারায়, মাতৃকুল বা পিতৃকুলের কারও না কারও থেকে জিনের প্রভাবে। বাকি ৭০ শতাংশের ক্ষেত্রে শ্বেতী সাদা দাগ ছড়াতে থাকে নিজস্ব কারণে, যার মূলে রয়েছে মেলানিনের কারসাজি! বর্তমানে সারা বিশ্বে প্রায় ১০ কোটি মানুষ শ্বেতীতে আক্রান্ত। শোনা যায়, প্রয়াত শিল্পী মাইকেল জ্যাকসনও এই রোগে আক্রান্ত ছিলেন।
photos
TRENDING NOW
3/7
শ্বেতী প্রথম কোথায় দেখা যায়?
4/7
সংক্রামক নয়
5/7
শ্বেতী হলে কী করবেন?
চিকিৎসকদর পরামর্শ নিন। যে মলম পেসক্রাইব করবে তা নির্দিষ্ট সময়ে নিয়ম মেনে রোজ লাগান। সম্পূর্ণ সেরে ওঠা সময় সাপেক্ষ। শুরু থেকেই পরিচর্যায় থাকতে হবে। পাঞ্চ গ্রাফটিং করে শ্বেতী সরিয়ে ফেলা যায়। যত অল্প বয়সে শ্বেতীর চিকিত্সা করা যায় তত ভাল। ডায়াবেটিস, হাইপার থাইরয়েড যাঁদের রয়েছে, তাঁদের শ্বেতী হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে।
6/7
শ্বেতী দেখা দিলে কোন কোন খাবারের থেকে দূরে থাকবেন?
photos