1/5
2/5
ইলিশ আনা নিয়ে হিলসা এক্সপোর্ট ইমপোর্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অতুল দাস বলেন, মঙ্গলবার কলকাতায় বাংলাদেশ ডেপুটি হাই কমিশনে চিঠি দিয়েছে অ্যাসোসিয়েশন। চিঠিতে আর্জি জানানো হয়েছে, ২০২২ সালে বাংলাদেশ সরকার ৪৫০০ মেট্রিক টন ইলিশ রফতানির ছাড়পত্র দিলেও তার জন্য হাতে সময় ছিল মাত্র ২১ দিন। কনসাইনমেন্ট সই সাবুদ এবং ট্রাকে সীমান্ত পেরিয়ে ইলিশ রাজ্যে আনতে টেকনিক্যাল কারণে আরও প্রায় ৪ দিন নষ্ট হয়েছিল। ফলে বাংলাদেশ সরকার ছাড়পত্র দিলেও শেষ পর্যন্ত এ রাজ্যে ইলিশ আনা গিয়েছিল কমবেশি ৩০০০ মেট্রিক টন। তাই স্বাদে আপোস না করতে হলেও গতবার দামে আপোস করতে হয়েছিল রাজ্যবাসীকে। কারণ সেবার বাংলাদেশের ইলিশ কলকাতার বাজারে কেজি পিছু প্রায় ১১০০-১২০০ টাকায় কিনতে হয়েছিল। -তথ্য ও ছবি-অয়ন ঘোষাল
photos
TRENDING NOW
3/5
4/5
পাতিপুকুর পাইকারি মাছ বাজারের পাইকার বা হোল সেলার সমিতি জানাচ্ছে, এই মুহূর্তে বাজারে কিছু বাংলাদেশি ইলিশ আছে। যার সবটাই চোরা পথে সীমান্ত পেরিয়ে আনা। ফলে এক কিলো বাংলাদেশি ইলিশের পাইকারি বাজারেই দর প্রায় ১৩০০ টাকা। খোলা বাজারে তা প্রায় ১৬০০ টাকা। এই টাকা দিয়ে বাংলাদেশি ইলিশ খাওয়ার ক্রেতা বিরল। এ ছাড়াও ডায়মন্ডহারবার ও দীঘা মোহনা থেকে ইলিশ এসেছে। ওজন ৫০০ গ্রাম থেকে ১২০০ গ্রাম। স্বাদে আহামরি না হলেও তার দামও আকাশ ছোঁয়া। এমনটাই জানালেন পাতিপুকুর ফিস হোলসেলার সমিতির সম্পাদক সুবল রায়। -তথ্য ও ছবি-অয়ন ঘোষাল
5/5
photos