এরইমধ্য়ে আবার ভাই সৌমেন্দুকে বক্তব্য রাখার অনুরোধ করলেন সভার উদ্যোক্তারা। ঠিক তখনই দাদারূপে ধরা দিলেন শুভেন্দু। হাল্কা ধমকের সুরে বললেন, 'না ও কিছু বলবে না'। তীক্ষ্ম চোখে কি মেপেও নিলেন, সভায় কত লোক হল?
5/9
এদিন শুভেন্দু নিজে শহিদ পরিবারের হাতে শীতের পোশাক তুলে দেন। ততক্ষণে সভাস্থলে পৌঁছে গিয়েছেন বাবুল সুপ্রিয়। তাঁকে দেখে মেজাজও বদলে গেল শিশির-পুত্রের।
6/9
বাবুলকে আলিঙ্গন করে নিজের পাশে বসালেন শুভেন্দু। মুখে তখন চাওড়া হাসি। একান্তে বেশ কিছুক্ষণ ধরে চলল আলোচনা। বাবুল, শুভেন্দুকে মনে করিয়ে দিলেন, তাঁদের দু'জনের জন্ম একই সালে, এমনকী তারিখটাও এক!
হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে পুলিস সুপারের অফিসের সামনে ধর্ণার হুমকি দিলেন শুভেন্দু। বুঝিয়ে দিলেন, বিজেপি কর্মীদের পাশে আছেন। সভাস্থল থেকে যখন বেরিয়ে যাচ্ছেন, তখন শুভেন্দুর কাছে বেশ কয়েকজন বিজেপি কর্মী আক্রান্ত হওয়ার কথা বললেন। অভয়বাণী দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন, লড়াইটা করতে হবে। ভয় পেলে চলবে না।
9/9
তাহলে নন্দীগ্রামে মমতার বিরুদ্ধে কি প্রার্থী শুভেন্দুই? এটাই এখন লাখ টাকার প্রশ্ন। স্পষ্ট করে কিছুই জানালেন না 'মেদিনীপুরের ভূমিপুত্র'।