1/6
1
ইউরোপ থেকে আফ্রিকা। সর্বত্র প্রায় একই অবস্থা। প্রবল দাবদাহ। বিজ্ঞানীরা বলছেন, প্রবল দাবদাহের জেরে বাতাসের জোর কমেছে। সঙ্গে দুর্বলও হয়ে পড়েছে বাতাসের প্রবাহ। যার ফলে হাওয়ার উচ্চচাপ তৈরি হচ্ছে জায়গায় জায়গায়। আবহাওয়ার এই পরিবর্তন অদূর ভবিষ্যতে ঘোর বিপত্তি ডেকে আনতে পারে। যদিও বিজ্ঞানীদের দাবি, ভবিষ্যতে দাবদাহ কমার সম্ভাবনা খুব কম। বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় প্রতি বছর গড়ে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস করে তাপমাত্রা বাড়ছে বলে দাবি পরিবেশবিদদের।
2/6
2
আমেরিকা- কিউবেক ও মন্ট্রিয়ালে যথাক্রমে ৭০ ও ৩৪ জন মারা গিয়েছেন চলতি বছরে। প্রবল দাবদাহের জেরে। ১৯৩৯ সালে আমেরিকার কিছু জায়গায় ৪২.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল। ওটাই আমেরিকার সর্বকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল। কিন্তু চলতি বছর আমেরিকার কিছু জায়গায় ৪৩.৯ ডিগ্রি গরম পড়েছিল। ক্যালিফোর্নিয়ায় এবছর ৩ লক্ষ একর অরন্য দাবানলের গ্রাসে পড়েছিল।
photos
TRENDING NOW
3/6
3
স্ক্যান্ডেনেভিয়া- ৩০ জুলাই সুইডিশ নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট রিঙ্ঘালস-২ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। বলা হয়েছিল, সমুদ্রের জল গরম হয়ে যাওয়ায় তা প্ল্যান্ট ঠান্ডা করার কাজে লাগছিল না। ডেনমার্কের বিভিন্ন হ্রদে জলস্তর হাফ মিটার মতো কমে গিয়েছিল। সঙ্গে গোঁদের উপর বিষফোঁড়া হয়ে দাঁড়িয়েছিল নরওয়ের বিস্তীর্ন অঞ্চলের দাবানল।
4/6
4
5/6
5
ইউরোপ- গত সপ্তাহে পর্তুগালে কিছু অংশে তাপমাত্রা ৪৭ ডিগ্রিতে পৌঁছেছিল। জুলাই মাসে প্রবল দাবদাহে ইউরোপজুড়ে ৯১ জন মানুষ মারা গিয়েছে। স্পেনেও কিছু জায়গায় ৪৫ ডিগ্রি তাপমাত্রা পৌঁছেছিল। রাইন নদীতে ব্যাপক সংখ্যায় মাছ মারা গিয়েছে দাবদাহের জেরে। বিবিসি জানিয়েছে, প্রবল গরমের জেরে জার্মানিতে বেশ কিছু নদীর জলে অক্সিজেনের মাত্রা কমে গিয়েছে।
6/6
6
photos