"অভিজ্ঞতা কম, জেতার পরও আসন ধরে রাখতে পারিনি" উপনির্বাচনে হারের পর হতাশ দিলীপ ঘোষ
আমরা মানুষকে বোঝাব, আগে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল, তারপর এনআরসি। প্রত্যেক হিন্দু শরণার্থীই নাগরিকত্ব পাবেন।
নিজস্ব প্রতিবেদন: "আমাদের অভিজ্ঞতা কম। জেতার পর আসন ধরে রাখতে পারিনা। কোথায় ভুল ত্রুটি আছে দেখতে হবে।" উপনির্বাচনে ৩ কেন্দ্রে হারের পর আত্মসমালোচনারই সুর শোনা গেল দিলীপ ঘোষের। শনিবার বিজেপির রাজ্য সভাপতি বললেন, "এন আরসি নিয়ে মমতা মিথ্যা ভয় দেখিয়েছে, নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলের কথা মমতা চেপে গিয়েছে। আমরা মানুষকে বোঝাব, আগে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল, তারপর এনআরসি। প্রত্যেক হিন্দু শরণার্থীই নাগরিকত্ব পাবেন।"
খড়্গপুর সদরের মর্যাদার লড়াইয়ে ফেল করেছে বিজেপি। বিজেপির পকেট হিসেবে পরিচিত এলাকাও গিয়েছে তৃণমূলের দখলে। রাজ্য বিজেপি সভাপতির গড়েই তাঁকে মাত দিয়ে তৃণমূল নেতারা বলেছেন, দর্পচূর্ণ হয়েছে দিলীপ ঘোষের। একসময়ে খড়্গপুরে সাইকেল নিয়ে ঘুরে ঘুরে বিজেপির সংগঠন করতেন প্রদীপ পট্টনায়েক। সেই দলই ফুলেফেঁপে ওঠার পর ব্রাত্য হলেন প্রদীপ। আড়াআড়ি ভাগ হল বিজেপি- নব্য বনাম পুরনো। উপনির্বাচনে কার্যত তারই ফসল ঘরে তুলেছে তৃণমূল কংগ্রেস।
আরও পড়ুন: ফারাক্কায় বাস ও তেলের ট্যাঙ্কারের মুখোমুখি সংঘর্ষে মৃত ৭, জখম বহু
এ প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষের যুক্তি, খড়্গপুরে ২৭টি বুথে রিগিং হয়েছিল। সাড়ে ৫টার পরও বহু বুথে ছাপ্পা হয়েছে। তৃণমূলের লোকও আমাদের এজেন্ট হয়ে বসে পড়েছিল। তারা রিগিং-এর খবর দেয়নি।