কাশ্মীরে সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষে মৃত্যু সাধারণ নাগরিকের
কাশ্মীরে সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষে মৃত্যু হল এক সাধারণ নাগরিকের। ঘটনা পরই ক্ষুব্ধ বাসিন্দারা সেনাবাহিনীর সঙ্গে খণ্ডযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েন। জঙ্গিরা লুকিয়ে আছে, এই খবর পেয়েই আজ ভোরে তল্লাসি অভিযানে নেমেছিল সেনাবাহিনী। সংঘর্ষে মৃত্যু হয় দুই হিজবুল মুজাহিদিন জঙ্গির। গুলির লড়াইয়ের মাঝে পড়ে আসিফ আহমেদ তানত্রে নামে এক সাধারণ বাসিন্দাও মারা যান।
ওয়েব ডেস্ক: কাশ্মীরে সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষে মৃত্যু হল এক সাধারণ নাগরিকের। ঘটনা পরই ক্ষুব্ধ বাসিন্দারা সেনাবাহিনীর সঙ্গে খণ্ডযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েন। জঙ্গিরা লুকিয়ে আছে, এই খবর পেয়েই আজ ভোরে তল্লাসি অভিযানে নেমেছিল সেনাবাহিনী। সংঘর্ষে মৃত্যু হয় দুই হিজবুল মুজাহিদিন জঙ্গির। গুলির লড়াইয়ের মাঝে পড়ে আসিফ আহমেদ তানত্রে নামে এক সাধারণ বাসিন্দাও মারা যান।
গ্রামে জঙ্গিরা লুকিয়ে আছে, গোপনসূত্রে সেকথা জানতে পেরেই তল্লাসি অভিযানে নেমেছিল নিরাপত্তাবাহিনী। রবিবার সন্ধেয় কুলগাম জেলার রেডওয়ানি বালা গ্রামে ঢোকার পরই জঙ্গিরা গুলি ছুঁড়তে শুরু করে।
সাধারণ গ্রামবাসীদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে নিরপত্তাবাহিনী সে রাতের মতো অভিযান বন্ধ রাখে। কিন্তু গোটা গ্রাম ঘিরে রাখা হয়। সোমবার সকালে ফের তল্লাসি অভিযানে নামতেই শুরু হয়ে যায় গুলির লড়াই।
সংঘর্ষে দুই হিজবুল মুজাহিদিন জঙ্গির পাশাপাশি এক সাধারণ বাসিন্দারও মৃত্যু হয়। গুলির লড়াইয়ের মাঝে পড়েই আসিফ আহমেদ তানত্রে নামে ওই ব্যাক্তির মৃত্যু হয় বলে দাবি করেছে প্রশাসন।
সাধারণ গ্রামবাসীর মৃত্যুর খবরে ক্ষুব্ধ বাসিন্দারা বিক্ষোভ দেখান। নিরাপত্তাবাহিনী ঠান্ডা মাথায় ওই গ্রামবাসীকে গুলি করেছে বলে অভিযোগ তোলেন তাঁরা। এনিয়ে গ্রামবাসীদের নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে খণ্ডযুদ্ধও বেঁধে যায়।
কুলগাম জেলায় নিরাপত্তারক্ষী-জঙ্গি সংঘর্ষের আগেই রাতে নিয়ন্ত্রণ রেখায় অস্ত্রবিরতি লঙ্ঘন করে পাকিস্তান। আর এস পুরা সেক্টরে রাতভর গোলা বর্ষণ হয় বলে জানান স্থানীয় বাসিন্দারা।