কর্ণাটকে কংগ্রেসের মধ্যে কন্দোল, মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়ায় প্রকাশ্যে বিক্ষোভ কংগ্রেস নেতা রামলিঙ্গের
এক দিন আগেই কুমারস্বামীর মন্ত্রিসভা থেকে ছাঁটাই করা হয় প্রবীণ কংগ্রেস নেতা রমেশ জারকিহোলিকে। বিজেপির সঙ্গে তলায় তলায় যোগ রাখছেন এমন সন্দেহে কংগ্রেসের এই প্রভাবশালী নেতাকে মন্ত্রিসভা থেকে সরানো হয়েছে মনে করা হচ্ছে।
নিজস্ব প্রতিবেদন: ফের বিপাকে কর্ণাটকের কংগ্রেস-জেডিএস জোট সরকার। সম্প্রতি মন্ত্রিসভার অদবদলের পর কুমারস্বামী সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফেটে পড়েন বেশ কিছু কংগ্রেস নেতা। মন্ত্রিসভার চূড়ান্ত তালিকায় নাম না থাকায় রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখান প্রবীণ কংগ্রেস নেতা তথা ৭ বারের বিধায়ক রামলিঙ্গ রেড্ডি এবং তাঁর সমর্থকরা।
আরও পড়ুন- ‘শুধু কথা শোনা নয়, আমাদের ভাবাও উচিত’, নাসিরুদ্দিনের পাশে আশুতোষ রাণা
এক দিন আগেই কুমারস্বামীর মন্ত্রিসভা থেকে ছাঁটাই করা হয় প্রবীণ কংগ্রেস নেতা রমেশ জারকিহোলিকে। বিজেপির সঙ্গে তলায় তলায় যোগ রাখছেন এমন সন্দেহে কংগ্রেসের এই প্রভাবশালী নেতাকে মন্ত্রিসভা থেকে সরানো হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। এমনকি কংগ্রেসের বিধায়ক ভাঙানোরও অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। জারকিহোলির একটি অডিও বার্তা ভাইরাল হওয়ার পর আরও বিতর্ক তৈরি হয়।
আরও পড়ুন- ‘শুধু কথা শোনা নয়, আমাদের ভাবাও উচিত’, নাসিরুদ্দিনের পাশে আশুতোষ রাণা
উল্লেখ্য, কংগ্রেস নেতা রামলিঙ্গ রেড্ডি এবং তাঁর কন্যা জয়নগরের বিধায়ক সৌম রেড্ডির নয়া মন্ত্রিসভায় জায়গা না হওয়ায় ইতিমধ্যে কংগ্রেসের মধ্যে তুমুল বিতর্ক তৈরি হয়েছে। টুইটারে সৌম ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “বাবার জন্য বেঙ্গালুরু থেকে ১৫ জন কংগ্রেসের বিধায়ক রয়েছে।” কংগ্রেসের মধ্যে এই কন্দোল শুরু হওয়াতে জোট সরকারের ভিত নড়তে শুরু করেছে। কংগ্রেস-জেডিএসের মনোমালিন্যে এর আগে খোদ কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী এইচডি কুমারস্বামী অভিমান সুরে বলেন, জেনেশুনে বিষপান করেছেন তিনি।