হাইওয়েতে গাড়ি থেকে মা-মেয়েকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ, সর্বস্ব লুঠ করে পালাল ডাকাতরা
দিল্লি-কানপুর জাতীয় সড়কে ধর্ষণের ঘটনা। জাতীয় সড়কে এক গাড়ি থেকে এক পরিবারকে তুলে আনে পাঁচ ডাকাত। উত্তরপ্রদেশের বুন্দেলশাহর জেলার দোস্তপুর গ্রামে ওই পরিবারের সব সদস্যকে বেঁধে রাখে ডাকতরা। পরিবারের দুই মহিলা সদস্যকে দড়ি বাধা অবস্থাততেই মাঠে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করে পাঁচ ডাকাত। পরিবারের লোকের সামনেই মা-মেয়েকে গণধর্ষণ করা হয়।
ওয়েব ডেস্ক: নয়ডায় দিল্লি-কানপুর জাতীয় সড়কে ধর্ষণের ঘটনা। আত্মীয়ের অন্ত্যেষ্টিতে যোগ দিতে রাতে গাড়িতে করে বুলন্দশহর যাচ্ছিলেন মহিলা ও তাঁর কিশোরী কন্যা সহ তাদের পরিবার। দোস্তপুরের কাছে তাঁদের গাড়ি লক্ষ্য একটি পাথর ছুঁড়ে মারা হয়। গাড়ি থামতেই বারোজন দুষ্কৃতীর একটি দল মহিলা ও তাঁর কিশোরী কন্যাকে টেনে নামায়। জাতীয় সড়কে এক গাড়ি থেকে এক পরিবারকে তুলে আনে পাঁচ ডাকাত। উত্তরপ্রদেশের বুন্দেলশাহর জেলার দোস্তপুর গ্রামে ওই পরিবারের সব সদস্যকে বেঁধে রাখে ডাকতরা।
আরও পড়ুন- ধর্ষণের দায়ে অভিযুক্ত বিজেপি নেতা
পরিবারের দুই মহিলা সদস্যকে দড়ি বাধা অবস্থাততেই মাঠে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করে পাঁচ ডাকাত। পরিবারের লোকের সামনেই মা-মেয়েকে গণধর্ষণ করা হয়।
নির্যাতিতা দুই মহিলার মধ্যে একজনের বয়স মাত্র ১৩ বছর। প্রথমে মা-কে ধর্ষণ করার পর তার তার ১৩ বছর মেয়েকে ধর্ষণ করে ডাকাতরা। ধর্ষণের পর পরিবারের সবার টাকা, গহনা, মোবাইল ফোন সহ অন্যান্য মূল্যবান সামগ্রীও নিয়ে পালায় ডাকাতরা। নয়ডা থেকে শাহাজানপুরে যাচ্ছিল ওই পরিবারের সদস্যরা।
পুলিস এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি। তিন সদস্যের দল দোষীদের গ্রেফতার করতে চিরুনিতল্লাসি শুরু করেছে। নয়ডায় ফের গণধর্ষণের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল।