লখনউতে যৌথ সাংবাদিক বৈঠক করলেন রাহুল গান্ধী-অখিলেশ যাদব
হাত-সাইকেলের জোট চূড়ান্ত হওয়ার পর পাশাপাশি দুই নেতা। লখনউতে যৌথ সাংবাদিক বৈঠক করলেন রাহুল গান্ধী-অখিলেশ যাদব। রাহুলের দাবি, সমাজবাদী-কংগ্রেস জোট ঘৃণা ও বিভেদের রাজনীতির জবাব। অখিলেশের দাবি, আসন্ন বিধানসভা ভোটে এই জোট ৩০০-র বেশি আসন জিতবে।ব্যাটেলগ্রাউন্ড উত্তরপ্রদেশ। ঘরের কাজিয়া সামাল দিয়ে দলে ভাঙন এড়িয়েছেন অখিলেশ। এবার ভোট বাঁটোয়ারা রোখার লড়াই। আর তাতে অখিলেশের সাইকেলে হাত রাহুলের। পোড় খাওয়া মোদী-অমিত শাহ জুটিকে মাত করে দিতে মাঠে নেমেছেন দুই নবীন নেতা। দাবি, সাইকেল-হাতের যুগলবন্দিতে গড়গড়িয়ে চলবে উত্তরপ্রদেশের উন্নতির চাকা।জোট চূড়ান্ত হওয়ার পর রবিবার প্রথম যৌথ সাংবাদিক সম্মেলন করলেন রাহুল গান্ধী ও অখিলেশ যাদব। জোটের পক্ষে জোরালো সওয়াল করলেন দুজনেই। সাতাশ সাল, ইউপি বেহাল। এতদিন সমাজবাদী পার্টিকে বিঁধতে এটাই ছিল কংগ্রেসের স্লোগান। এবার সেই সমাজবাদীই সঙ্গী। অবস্থান বদলে হঠাত্ জোট কেন?
ওয়েব ডেস্ক: হাত-সাইকেলের জোট চূড়ান্ত হওয়ার পর পাশাপাশি দুই নেতা। লখনউতে যৌথ সাংবাদিক বৈঠক করলেন রাহুল গান্ধী-অখিলেশ যাদব। রাহুলের দাবি, সমাজবাদী-কংগ্রেস জোট ঘৃণা ও বিভেদের রাজনীতির জবাব। অখিলেশের দাবি, আসন্ন বিধানসভা ভোটে এই জোট ৩০০-র বেশি আসন জিতবে।ব্যাটেলগ্রাউন্ড উত্তরপ্রদেশ। ঘরের কাজিয়া সামাল দিয়ে দলে ভাঙন এড়িয়েছেন অখিলেশ। এবার ভোট বাঁটোয়ারা রোখার লড়াই। আর তাতে অখিলেশের সাইকেলে হাত রাহুলের। পোড় খাওয়া মোদী-অমিত শাহ জুটিকে মাত করে দিতে মাঠে নেমেছেন দুই নবীন নেতা। দাবি, সাইকেল-হাতের যুগলবন্দিতে গড়গড়িয়ে চলবে উত্তরপ্রদেশের উন্নতির চাকা।জোট চূড়ান্ত হওয়ার পর রবিবার প্রথম যৌথ সাংবাদিক সম্মেলন করলেন রাহুল গান্ধী ও অখিলেশ যাদব। জোটের পক্ষে জোরালো সওয়াল করলেন দুজনেই। সাতাশ সাল, ইউপি বেহাল। এতদিন সমাজবাদী পার্টিকে বিঁধতে এটাই ছিল কংগ্রেসের স্লোগান। এবার সেই সমাজবাদীই সঙ্গী। অবস্থান বদলে হঠাত্ জোট কেন?
আরও পড়ুন এবারের বাজেটে বাড়তে পারে পরিষেবা করের হার!
আগামিদিনে কোনপথে চলবে প্রচার?একসঙ্গে দেখা যাবে কি সোনিয়া-মুলায়মকে? প্রিয়ঙ্কা প্রচারে আসবেন? কোনই বিষয়ে সেভাবে খোলসা করলেন না নয়া প্রজন্মের দুই নেতা।বিধানসভার যুগলবন্দি কি লোকসভাতেও বজায় থাকবে? সম্ভাবনা একেবারে উড়িয়ে দেননি রাহুল।সাংবাদিক সম্মেলনের মঞ্চ থেকেই জোটের নয়া স্লোগান UP কো ইয়ে সাথ পসন্দ হ্যায় রিলিজ করলেন দুই নেতা। বিকেলে লক্ষ্ণৌর রাস্তায় একসঙ্গে মিছিলও করেন দুজন। দেশের সবচেয়ে বড় রাজ্যে ১১ ফেব্রুয়ারি থেকে ভোটগ্রহণ শুরু। চলবে ৮ মার্চ পর্যন্ত। লক্ষ্ণৌর তখতে কে বসবেন সেটাই আগামিদিনে স্থির করে দেবে নয়াদিল্লির মসনদের ভবিষ্যত।