সোনিয়ার সঙ্গে কোনও মতপার্থক্য নেই, জল্পনা খণ্ডালেন মনমোহন
রাজনৈতিক সমালোচকদের জল্পনায় ছাই দিলেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং নিজে। দিল্লির রাজনীতি সম্প্রতি যে দোলাচল শুরু হয়েছে, তাতে নাকি ধাক্কা লেগেছে সোনিয়া-মনমোহনের সম্পর্কে। এই ধরনের সম্ভাবনা কার্যত উড়িয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সমস্ত রকম রাজনৈতিক সংকট মোকাবিলায় তাঁরা একসঙ্গেই কাজ করছেন বলে জানয়েছেন মনমোহন সিং।
রাজনৈতিক সমালোচকদের জল্পনায় ছাই দিলেন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং নিজে। দিল্লির রাজনীতি সম্প্রতি যে দোলাচল শুরু হয়েছে, তাতে নাকি ধাক্কা লেগেছে সোনিয়া-মনমোহনের সম্পর্কে। এই ধরনের সম্ভাবনা কার্যত উড়িয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সমস্ত রকম রাজনৈতিক সংকট মোকাবিলায় তাঁরা একসঙ্গেই কাজ করছেন বলে জানয়েছেন মনমোহন সিং।
জাপান, থাইল্যান্ডের পাঁচ দিনের সফর সেরে দেশে ফেরার পথে সাংবাদিকদের প্রধানমন্ত্রী বলেন, "কংগ্রেস সভানেত্রীর সঙ্গে মতপার্থক্য হওয়ার কোনও কারণ নেই।" তিনি আরও বলেন, "প্রায় প্রত্যেকটি ইস্যুতেই আলোচনার প্রয়োজন হয়।" সবক্ষেত্রেই তিনি সোনিয়া গান্ধীর পরামর্শ নিয়েই সিদ্ধান্ত নেন বলে জানিয়েছেন মনমোহন সিং। প্রধানমন্ত্রী ও সোনিয়া গান্ধীর মধ্যে ভরসার সম্পর্কে কি চির ধরছে? সাংবাদিকদের মধ্যে থেকে এমন প্রশ্ন উঠতেই সবটা খোলসা করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এই ধরনের জল্পনায় কোনও `বাস্তবিকতা` নেই বলেই জানিয়েছেন তিনি।
তাঁকে প্রশ্ন করা হয়, আইনমন্ত্রী অশ্বিনী কুমারের পদত্যাগের সময় কি সোনিয়ার সঙ্গে তাঁর মতভেদ হয়েছিল? প্রশ্ন ওঠে, সিবিআই রিপোর্টে ফেরবদল কাণ্ডে, কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার প্রধান রঞ্জিত সিনহা পিএমও জয়েন্ট সেক্রেটরির নাম উল্লেক করায় তিনি কি অস্বস্তিতে? এই দুটি প্রশ্নেই নিরুত্তর থাকাকেই শ্রেয় বলে মনে করেছেন প্রধানমন্ত্রী।