Sinkhole on Noida Greater Noida Expressway: নয়ডার রাস্তায় হঠাৎই চোখে পড়ল বড় গর্ত! যানজট, বিশৃঙ্খলা
শুক্রবারই মেরামতি ও নির্মাণসংক্রান্ত কাজ শুরু হয়ে যায়। আজ, শনিবার যানচলাচল সেখানে স্বাভাবিক।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: নয়ডা-গ্রেটার নয়ডা এক্সপ্রেসওয়েতে ১৫ ফুট লম্বা ২ ফুট চওড়া একটি সিঙ্কহোলের সন্ধান মিলেছে। উত্তর প্রদেশের গ্রেটার নয়ডার সেক্টর ৯৬-এর ঘটনা। শুক্রবার গর্তটি চোখে পড়ে। স্বাভাবিক ভাবেই রাস্তার দুদিক থেকেই যানজট বাঁধে। ফলে মেরামতি যাঁরা করবেন, তাঁদেরও স্পটে পৌঁছতে দেরি হয়ে যায়। দেরি হয়ে যায় মেরামতির কাজ শুরু করতেও। তবে, স্থানীয় পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার এই রুটে কোনও যানজট হয়নি। এ সংক্রান্ত একটি ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়। ভিডিয়োটিতে দেখা যাচ্ছে, মেরামতি-কর্মীরা যখন একদিকে রাস্তা সারাচ্ছিলেন, ট্র্যাফিক পুলিসকর্মীরা তখন যানজট নিয়ন্ত্রণে ব্যস্ত ছিলেন। বিশেষ সূত্রে জানা যায়, একটি আন্ডারপাস তৈরির কাজ চলছিল। শুক্রবারই মেরামতি ও নির্মাণসংক্রান্ত কাজ চলছিল।
नोएडा-ग्रेटर नोएडा एक्सप्रेसवे पर हुआ 15 फीट लंबा गड्ढा, सेक्टर 96 के पास हुआ गड्ढा.#Noida pic.twitter.com/cGNbPxCmO0
— Saurabh Yadav (@Saurabh21Ydv) August 27, 2022
গর্ত নিয়ে রহস্য ও সঙ্কট তৈরি হয়েছে। চিলির এক খনি অঞ্চলে পাওয়া এক গর্ত ঘিরে রহস্যের নানা পরত। লাতিন আমেরিকার দেশ চিলির উত্তরাঞ্চলের খনি এলাকায় রহস্যময় এক গর্ত পাওয়া গিয়েছে। প্রায় ২৫ মিটার বা ৮২ ফুট ব্যাসের ওই গর্ত চলতি সপ্তাহেই প্রথম দেখা গিয়েছে। গর্তটি দেখার পর চিলির কর্তৃপক্ষ গত সোমবার তদন্ত শুরু করেছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। উপর থেকে তোলা গর্তটির কিছু ছবি প্রকাশিত হয়েছে চিলির সংবাদমাধ্যমে। তাতে দেখা যাচ্ছে, কানাডার লুনডিন মাইনিং নামের একটি তামার খনির জমিতে বিশালাকৃতির একটি গর্ত। চিলির রাজধানী সান্তিয়াগো থেকে উত্তর দিকে প্রায় ৬৬৫ কিলোমিটার দূরের গর্তটি কর্তৃপক্ষের মনে রহস্যের জন্ম দিয়েছে।
আরও পড়ুন: UP : দজ্জাল বউয়ের উপর রাগ, তালগাছ উঠে মাসকাবার স্বামীর!
প্রসঙ্গত, বিভিন্ন শহরে এরকম গর্ত প্রায়শই চোখে পড়ে। মুম্বইয়ে একবার বড় ধরনের গর্ত দেখা গিয়েছিল কয়েকবছর আগে। তবে সিংকহোলের সব চেয়ে নিকটতম ঘটনাটি ঘটেছে চিলেতে। ক'দিন আগে চিলের 'ন্যাশনাল সার্ভিস অব জিওলজি অ্যান্ড মাইনিং' প্রথম গর্তটি দেখতে পায়। গর্ত দেখে ধন্দে পড়েন তাঁরা। গর্তটি দেখার জন্য রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার পক্ষ থেকে ওই এলাকায় একাধিক বিশেষজ্ঞও পাঠানো হয়। সংস্থাটির পরিচালক ডেভিড মন্টেনেগ্রো বলেছিলেন, গর্তটির গভীরতা ও আকার যথেষ্ট বড়। গভীরতা প্রায় ২০০ মিটার বা ৬৫৬ ফুট। গর্তের ভিতরে কোনো বস্তুর সন্ধান পাওয়া যায়নি। তবে সেখানে অনেক জল রয়েছে।