জামিনের আর্জি খারিজ, দিওয়ালিতে জেলেই থাকতে হবে লালুকে
পশুখাদ্য কেলেঙ্কারি মামলায় লালুপ্রসাদ যাদবের জামিনের আর্জি খারিজ করল ঝাড়খণ্ড হাইকোর্ট। গতকালই হাইকোর্টের বিচারপতি রাকেশরঞ্জন প্রসাদের এজলাসে নিজেদের বক্তব্য পেশ করেন লালুপ্রসাদের আইনজীবী এবং সিবিআইয়ের আইনজীবী।
পশুখাদ্য কেলেঙ্কারি মামলায় লালুপ্রসাদ যাদবের জামিনের আর্জি খারিজ করল ঝাড়খণ্ড হাইকোর্ট। গতকালই হাইকোর্টের বিচারপতি রাকেশরঞ্জন প্রসাদের এজলাসে নিজেদের বক্তব্য পেশ করেন লালুপ্রসাদের আইনজীবী এবং সিবিআইয়ের আইনজীবী।
সেখানেই বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর জামিনের আবেদন করা হয়। এরপরই বিচারপতি ঘোষণা করেন জামিনের বিষয়ে বৃহস্পতিবার রায় দেবেন তিনি। আইনজীবীদের বক্তব্য, পশুখাদ্য কেলেঙ্কারি মামলায় কিছুই জানতেন না বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।
৯৭০ কোটি টাকার পশু খাদ্য কেলেঙ্কারি মামলায় ৫ বছরের জেল হয়েছে লালু প্রসাদ যাদবের। দুর্নীতির দায়ে সাংসদ পদও খোয়ান লালু।
১৯৯৬ সালে চাইবাসা ট্রেজারি থেকে গবাদি পশুর খাবার কেনার নামে তুলে নেওয়া হয় ৩৭ কোটি সত্তর লক্ষ টাকা। অবিভক্ত বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদব, আরও এক প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জগন্নাথ মিশ্র সহ একাধিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের হয়। বিহারের পশুখাদ্য কেলেঙ্কারিতে হইচই পড়ে যায় দেশজুড়ে। পাটনা হাইকোর্ট সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয়। ২০০১ সালে রাঁচির সিবিআই আদালতে মামলা স্থানান্তরিত হওয়ার পর আদালতে আত্মসমর্পণ করেন লালুপ্রসাদ যাদব।