বঢরার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরুর জেরে বদলি আইএএস
জমি কেলেঙ্কারি নিয়ে রবার্ট বঢরার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরুর পরই বদলি করা হল হরিয়ানার এক আইএএস আধিকারিককে। একটি ইংরেজি টিভি চ্যানেলে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, তদন্ত শুরুর তিন দিনের মধ্যেই ওই আধিকারিককে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। কেজরিওয়ালের আনা অভিযোগের পরই তদন্ত শুরুর নির্দেশ দেন আইএএস আধিকারিক অশোক খেমকা। হরিয়ানার চারটি জেলায় ওই জমি চুক্তি নিয়ে বিস্তারিত তদন্ত শুরু হয়। কিন্তু এরপরই খেমকাকে বদলির সিদ্ধান্ত নেয় হরিয়ানা সরকার। বদলির সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে হরিয়ানার মুখ্যসচিবকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন অশোক খেমকা।
জমি কেলেঙ্কারি নিয়ে রবার্ট বঢরার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরুর পরই বদলি করা হল হরিয়ানার এক আইএএস আধিকারিককে। একটি ইংরেজি টিভি চ্যানেলে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, তদন্ত শুরুর তিন দিনের মধ্যেই ওই আধিকারিককে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। কেজরিওয়ালের আনা অভিযোগের পরই তদন্ত শুরুর নির্দেশ দেন আইএএস আধিকারিক অশোক খেমকা। হরিয়ানার চারটি জেলায় ওই জমি চুক্তি নিয়ে বিস্তারিত তদন্ত শুরু হয়। কিন্তু এরপরই খেমকাকে বদলির সিদ্ধান্ত নেয় হরিয়ানা সরকার। বদলির সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে হরিয়ানার মুখ্যসচিবকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন অশোক খেমকা।
গত সপ্তাহের শুক্রবারই সদ্য নির্মিত রাজনৈতিক দল আইএসির দুই নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং প্রশান্ত ভূষণ এক সাংবাদিক সম্মলনে রবার্ট বঢরার বিরুদ্ধে সরাসরি আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ এনে বলেন, গত চার বছরে বঢরা নামমাত্র টাকায় ডিএলএফ নামে একটি নির্মাণ সংস্থার কাছ থেকে বহু সম্পত্তি কিনেছেন, যার বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ৩০০ কোটি টাকার কাছাকাছি। এ ছাড়া, ওই সংস্থাটি রবার্টকে কোনও নিরাপত্তা ছাড়াই ৬৫ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছিল। এই ধরনের লেনদেনকে অবৈধ বলে তার কারণ জানতে চেয়েছেন তাঁরা।
অন্যদিকে শনিবারই রবার্ট বঢরাকে নিরাপত্তা ছাড়া ৬৫ কোটি টাকা ঋণ দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করে নির্মাণ সংস্থা ডিএলএফ। সোনিয়া-জামাতাকে বিশাল পরিমাণ জমি পাইয়ে দেওয়ার জন্যও কোনও সাহায্য করেনি বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছে ওই সংস্থাটি।