রাষ্ট্রভাষা হিসেবে হিন্দিই ঐক্যবদ্ধ করতে পারে দেশকে, সওয়াল অমিত শাহের
অমিত শাহ আরও বলেন, একটি মাত্র দেশীয় ভাষা থাকলে বিদেশি ভাষার জায়গা পাওয়ার সুযোগ থাকে না
নিজস্ব প্রতিবেদন: এক দেশ এক ভাষার পক্ষেই সওয়াল করলেন অমিত শাহ! শনিবার হিন্দি দিবস উপলক্ষ্যে এক টুইটে রাষ্ট্রভাষা দিবসে হিন্দির পক্ষেই বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
আরও পড়ুন-চুরি করতে এসে গুছিয়ে রান্নাবান্না করে খেল চোরের দল! তারপর বাড়ি 'ফাঁকা' করে চম্পট
এদিন এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, দেশকে ঐক্যবদ্ধ করতে গেলে দেশে এক ভাষা থাকা উচিত। এদেশে অনেক ভাষা রয়েছে। অনেকে মনে করেন, এট দেশের পক্ষে বোঝা। তবে আমার মনে হয়, এটাই আমাদের দেশের শক্তি। তবে এরপরেও দেশের একটি ভাষা থাকা জরুরি। বর্তমানে দেশে যে ভাষাটি গোটা দেশকে একই সূত্রে বেঁধে রাখতে পারে সেটি হল হিন্দি। দেশে এই ভাষাই সবচেয়ে বেশি বলা হয়।
भारत विभिन्न भाषाओं का देश है और हर भाषा का अपना महत्व है परन्तु पूरे देश की एक भाषा होना अत्यंत आवश्यक है जो विश्व में भारत की पहचान बने। आज देश को एकता की डोर में बाँधने का काम अगर कोई एक भाषा कर सकती है तो वो सर्वाधिक बोले जाने वाली हिंदी भाषा ही है। pic.twitter.com/hrk1ktpDCn
— Amit Shah (@AmitShah) September 14, 2019
#WATCH: Union Home Min Amit Shah says,"Diversity of languages&dialects is strength of our nation. But there is need for our nation to have one language,so that foreign languages don't find a place. This is why our freedom fighters envisioned Hindi as 'Raj bhasha'." #HindiDiwas pic.twitter.com/h0BK2ofH7N
— ANI (@ANI) September 14, 2019
অমিত শাহ আরও বলেন, একটি মাত্র দেশীয় ভাষা থাকলে বিদেশি ভাষার জায়গা পাওয়ার সুযোগ থাকে না। একথা মাথায় রেখেই আমাদের পূর্বপুরুষরা ও স্বাধীনতা সেনানিরা রাষ্ট্রভাষা হিসেবে হিন্দির পক্ষে ছিলেন। আমার মনে হয় হিন্দিকে প্রচার প্রসারে সরকারের উদ্যোগী হওয়া উচিত।
হিন্দি ভাষা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ভারতের সংবিধানসভা হিন্দিকে সরকারি ভাষা হিসেবে মেনে নিয়ে ছিল। দেশের অন্যান্য ২২টি ভাষার মধ্যে হিন্দিও একটি ভাষা। তবে ইংরেজি ও হিন্দি দেশের কাজের ভাষা হিসেবে মান্যতা পায়।
আরও পড়ুন-ট্রেনে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন যুবক, নৈহাটির বদলে কাঁকিনাড়ায় নামতেই পরিণতি হল মর্মান্তিক!
উল্লেখ্য, এ বছর জুন মাসে কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক নতুন একটি শিক্ষা নীতি প্রকাশ করে। সেখানে বলা হয় দেশজুড়ে স্কুলস্তরে হিন্দিকে বাধ্যতামূলক করতে হবে। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রবল প্রতিবাদ করে দক্ষিণের রাজ্যগুলি। এআইএডিএমকে ও ডিএমকের মতো দল এটি একটি রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত বলে প্রচার শুরু করে দেয়। প্রতিবাদ করেন কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী কুমারস্বামী ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।