Yogi on Atiq Murder: অন্ধকার দুনিয়াকে হুঁশিয়ারি, গ্যাংস্টার আতিক খুনের পর বিস্ফোরক আদিত্যনাথ
Yogi on Atiq Murder:আতিক খুনের পরই দলের তরফে অখিলেশ যাদব ট্যুইটারে লেখেন, রাজ্যে ক্রিমন্য়ালদের সাহস সর্বোচ্চ জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে। পুলিসের সিকিউরিটি কর্ডনের মধ্যেই একজন রাজনীতিবিদকে খুন করে ফেলছে দুষ্কৃতীরা
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: গ্য়াংস্টার থেকে রাজনীতিবিদ। চারবারের বিধায়ক ও একবারের সাংসদ আতিক আহমেদ খুনের পর এবার মুখ খুললেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। একসময় বিধানসভায় দাঁড়িয়েই যোগী হুমকি দেন, এইসব মাফিয়াদের মাটিতে মিশিয়ে দেওয়া হবে। তার পর থেকে আজ যোগী আদিত্যনাথ বলেন, কোনও মাফিয়া বা ক্রিমিন্যাল রাজ্যের কোনও শিল্পপতিকে হুমকি দিতে পারবে না।
আরও পড়ুন-মৃত্যুর আগে দেশের ২ বিশিষ্টজনকে চিঠি লেখে গ্য়াংস্টার আতিক, তাঁদের কাছে পাঠানো হচ্ছে সিল করা সেই খাম
লখনৌউয়ে এক টেক্সটাইল পার্ক স্থাপনের জন্য মৌ সাক্ষর অনুষ্ঠানে আদিত্যনাথ বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নামের প্রকল্পের আওতায় ওই টেক্সটাইল পার্ক হচ্ছে। এনিয়ে মৌ সাক্ষর হল। তবে এখন আর কোনও পেশদার খুনি বা মাফিয়া ফোন করে শিল্পপতিদের হুমকি দিতে পারবে না। উত্তর প্রদেশ একসময় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার জন্য কুখ্যাত ছিল। কতগুলি জেলা এমন ছিল যে নাম শুনলেই মানুষের আতঙ্ক হতো। এখন আুর তা হয় না।
#WATCH | Now mafia cannot threaten anyone in Uttar Pradesh, says CM Adityanath days after Mafia brothers Atiq-Ashraf were killed amid police presence & Atiq's son Asad was killed in a police encounter pic.twitter.com/hjfeBVF6qt
— ANI (@ANI) April 18, 2023
গত কয়েক বছরে যোগী সরকারের আমলে কয়েক হাজার এনকাউন্টার হয়েছে। এতে মারা গিয়েছে ১৮০ জনেরও বেশি মানুষ। তার সঙ্গে যোগ হল আতিক আহমেদ ও তার বাইয়ের নাম। শনিবার রাতে পুলিসের ঘোরাটোপেই তাদের গুলি করে মারে ৩ দুষ্কৃতী। মঙ্গলবার অখিলেশ যাদবকে নিশানা করে যোগী বলেন, ২০১২ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে উত্তর প্রদেশে ৭০০ দাঙ্গা হয়েছে। কিন্তু ২০১৭ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত রাজ্যে কোনও দাঙ্গা হয়নি, কোনও কারফিউ জারি করতে হয়নি। সেরকম পরিস্থিতি তৈরিই হয়নি। ফলে রাজ্যে এখন বিনিয়োগ করার ভালো সুয়োগ রয়েছে।
এদিকে, গ্যাংস্টার ও রাজনীতিবিদ আতিক আহমেদকে যে ভাবে খুন করা হচ্ছে তাতে সরব হয়েছে বিরোধী সপা। আতিক খুনের পরই দলের তরফে অখিলেশ যাদব ট্যুইটারে লেখেন, রাজ্যে ক্রিমন্য়ালদের সাহস সর্বোচ্চ জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে। পুলিসের সিকিউরিটি কর্ডনের মধ্যেই একজন রাজনীতিবিদকে খুন করে ফেলছে দুষ্কৃতীরা।