এই কারণেই অর্ডার করেও হাতে পেলেন না ফ্রিডম ২৫১!
কথা ছিল ২ লাখ স্মার্ট ফোন আম জনতার হাতে তুলে দেবে রিংগিং বেল। ২৫১ টাকার স্মার্ট ফোন কিনতে আবেদন জমা পড়ে ৭০ লাখ। অবশেষে ৫ হাজার স্মার্ট ফোন তৈরি করেই ঝাঁপ বন্ধ করে দেয় রিংগিং বেল। চাহিদা আছে, বাজার আছে, মানুষের মুখে মুখে 'ফ্রিডম ২৫১', তবুও কেন এমন ভাবে ধরাশায়ী হতে হল ইলেকট্রনিক্স পণ্য প্রস্তুতকারক সংস্থা রিংগিং বেলকে। উত্তর খুঁজলেন 'গ্যাজেট গুরু' ফৈসাল কাওসা।
ওয়েব ডেস্ক: কথা ছিল ২ লাখ স্মার্ট ফোন আম জনতার হাতে তুলে দেবে রিংগিং বেল। ২৫১ টাকার স্মার্ট ফোন কিনতে আবেদন জমা পড়ে ৭০ লাখ। অবশেষে ৫ হাজার স্মার্ট ফোন তৈরি করেই ঝাঁপ বন্ধ করে দেয় রিংগিং বেল। চাহিদা আছে, বাজার আছে, মানুষের মুখে মুখে 'ফ্রিডম ২৫১', তবুও কেন এমন ভাবে ধরাশায়ী হতে হল ইলেকট্রনিক্স পণ্য প্রস্তুতকারক সংস্থা রিংগিং বেলকে। উত্তর খুঁজলেন 'গ্যাজেট গুরু' ফৈসাল কাওসা।
সাইবার মিডিয়া রিসার্চের আলোচক ফৈসাল কাওসা বলেন, "আমার মনে হয় কেবলমাত্র তারাই ফ্রিডম ২৫১ নিয়ে আশাহত যারা এই স্মার্টফোনের সঙ্গে আবেগকে জড়িয়েছেন। শিক্ষিত মানুষ, যারা অন্তত প্রযুক্তি নিয়ে কিছুটা হলেও ওয়াকিবহল তাদের মনেই ফ্রিডম ২৫১ নিইয়ে সন্দেহ ছিল প্রথম দিন থেকেই। শুধুমাত্র কৌতূহল থেকেই তারা এই স্মার্ট ফোন কেনার জন্য অনলাইনে আবেদন জানিয়েছিলেন। তাদের কাছে প্রথম দিন থেকেই ফ্রিডম ২৫১ সিরিয়াস বিষয় ছিল না। আমি এই বিষয়টাকে মনোভঙ্গ একেবারেই বলব না, বলব প্রতারণা"।
প্রযুক্তির বিশেষজ্ঞরা মনে করেছেন ফ্রিডম ২৫১-কে কাজে লাগিয়ে আসলে বাজারে প্রচার পেতে চেয়েছে রিংগিং বেল। যাতে তাদের অন্য ইলেকট্রনিক্স পণ্যগুলোর বিক্রি বাড়ে। হয়েছেও তাই। রিংগিং বেলের কর্ণধার মোহিত গোয়েল অবশ্য জানিয়েছেন, "ডিজিটাল ইন্ডিয়ার স্বপ্ন সফল করতে প্রয়োজন ব্যাপক পরিমাণ কেন্দ্রীয় বরাদ্দ। সরকার চাইলে অন্য কোম্পানির সঙ্গেও গাঁটছড়া বেঁধে কাজ করতে পারে"।