রাজ্যসভাতেও জয়ী এফডিআই
খুচরো ব্যবসায়ে বিদেশি লগ্নিতে আর কোনও বাধা রইল না। লোকসভার পর রাজ্যসভাতেও এফডিআই বিরোধিতার প্রস্তাব পরাস্ত হল। তবে প্রস্তাবের পক্ষে ও বিপক্ষে ঠিক কতগুলি ভোট পড়েছে তা নিয়ে তৈরি হয়েছে অস্পষ্টতা। দ্বিতীয়বার গণনার পর জানানো হয়, প্রস্তাবের পক্ষে ভোট পড়েছে ১২৩টি। বিপক্ষে পড়েছে ১০২টি ভোট। যদিও সরকারপক্ষের দরকার ছিল ১১৭টি ভোট।
খুচরো ব্যবসায়ে বিদেশি লগ্নিতে আর কোনও বাধা রইল না। লোকসভার পর রাজ্যসভাতেও এফডিআই বিরোধিতার প্রস্তাব পরাস্ত হল। তবে প্রস্তাবের পক্ষে ও বিপক্ষে ঠিক কতগুলি ভোট পড়েছে তা নিয়ে তৈরি হয়েছে অস্পষ্টতা। দ্বিতীয়বার গণনার পর জানানো হয়, প্রস্তাবের পক্ষে ভোট পড়েছে ১২৩টি। বিপক্ষে পড়েছে ১০২টি ভোট। যদিও সরকারপক্ষের দরকার ছিল ১১৭টি ভোট। চারজন নির্দল সাংসদ সরকারের পক্ষে ভোট দিয়েছেন। ভোটদানে বিরত থেকেছেন ১৯ জন সাংসদ। পূর্ব ঘোষণামতো বহুজন সমাজ পার্টি সরকারপক্ষেই ভোট দিয়েছে। ভোটাভুটি শুরুর ঠিক আগে ওয়াকআউট করেন সমাজবাদী পার্টির সাংসদরা। তবে কোন পক্ষে কত ভোট তা নিয়ে অস্পষ্টতা এখনও কাটেনি।
সংখ্যা নিয়ে অস্পষ্টতা স্বত্বেও এসপি, বিএসপির বদান্যতায় রাজ্যসভাতেও শেষ পর্যন্ত জয়ী উইপিএ-২ সরকার। গতকাল মায়াবতীর সমর্থনের আশ্বাসের পর আজ রাজ্যসভায় ভোটাভুটি শুরু হওয়ার আগে সপার ৯ জন সাংসদ ওয়াকয়াউট করেন।
এই ৯ সাংসদ ও মনোনীত সাংসদ সচিন তেন্ডুলকরের অনুপস্থিতির ফলে ম্যাজিক ফিগার ১২৩ থেকে কমে দাঁড়ায় ১১৮। কক্ষে মোট ২১২ জন সাংসদের ভোট নথিভুক্ত হয়। তার মধ্যে ১২৩ জন সাংসদ এফডিআই এর পক্ষে ভোট দেন। বিপক্ষে ভোট দেন ১০২ জন সাংসদ।
গত মঙ্গলবার দীর্ঘ বিতর্কের পর লোকসভায় ভোটাভুটিতে জয়ী হয় সরকার পক্ষ। এর পর গতকাল এবং আজ রাজ্যসভায় এফডি আই ইস্যু নিয়ে বিতর্কের পর ভোটাভুটিতে খারিজ হয়ে গেল এফডিআই বিরোধী প্রস্তাব।