৫ রাজ্যে নির্বাচনের দিন ঘোষণা, ভোটগ্রহণ শুরু ১২ নভেম্বর
মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, মিজোরাম, ছত্তিসগঢ. বিধানসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন।
নিজস্ব প্রতিবেদন: মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, মিজোরাম, ছত্তিসগঢ. ও তেলঙ্গানা বিধানসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন।
বিকাল তিনটে নাগাদ সাংবাদিক সম্মেলন করে ওই ঘোষণা করেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ও পি রাওয়াত। তিনি বলেন ওই ৫ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণপর্ব শেষ করা হবে আগামী ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে।
Phase 1 voting for state assembly election in #Chhattisgarh to take place on 12 November, voting for phase 2 on 20 November. pic.twitter.com/oHeIWgwdGT
— ANI (@ANI) October 6, 2018
আরও পড়ুন-ঘাপটি মেরে লুকিয়ে ছিল সোফার পাশে, বসতেই ফণা তুলল গোখরো!
একনজরে ভোটের নির্ঘণ্ট-
ছত্তিসগঢে. ভোট নেওয়া হবে মোট ২ দফায়। ভোটগ্রহণ করা হবে ১২ ও ২০ নভেম্বর।
মধ্যপ্রদেশে এক দফায় ভোট। ভোটগ্রহণ করা হবে ২৮ নভেম্বর।
মিজোরামেও ভোটগ্রহণ করা হবে ২৮ নভেম্বর।
রাজস্থানে ভোট নেওয়া হবে ৭ ডিসেম্বর।
তেলেঙ্গানায় ভোটগ্রহণ ৭ ডিসেম্বর।
পাঁচ রাজ্যে ভোটগণনা করা হবে ১১ ডিসেম্বর।
মুখ্য নির্বাচন কমিশনার আরও জানান, শিমোগা, বেরিলি ও কর্ণাটকের মান্ধা বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনে ভোট নেওয়া হবে ৩ নভেম্বর।
রাজস্থান ও তেলেঙ্গানায় মনোনয়ন পত্র দাখিলের শেষ তারিখ ১৯ নভেম্বর।
মধ্যপ্রদেশ ও মিজোরামে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৯ নভেম্বর। প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৪ নভেম্বর।
ছত্তিসগঢে. মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ২৩ অক্টোবর। প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ২৬ অক্টোবর।
আরও পড়ুন-তিন দিনেই 'নির্বিষ জল ঢোড়া' শিকার করে ফেলল ভারতীয় দল
উল্লেখ্য, এদিন বেলা সাড়ে বারোটা নাগাদ ওই চার রাজ্যে ভোটগ্রহণের দিনক্ষণ ঘোষণা করার কথা ছিল। কিন্তু তা পিছিয়ে বিকেল তিনটে করে দেওয়া হয়। কংগ্রেসের অভিযোগ, রাজস্থানে প্রধানমন্ত্রীর জনসভার জন্যই সাংবাদিক সম্মেলন পিছিয়ে দিয়েছে কমিশন। কারণ নির্বাচন ঘোষণার পরই আদর্শ আচরণবিধি লাগু হয়ে যায়। এতে বিজেপির সমস্যা হতে পারে।
Counting of votes to be done on 11 December for Madhya Pradesh, Chhattisgarh, Mizoram, Rajasthan and Telangana state assembly elections. pic.twitter.com/j7NZgah45m
— ANI (@ANI) October 6, 2018
সাংবাদিক সম্মেলন পিছিয়ে দেওয়ার ব্যাখ্যা দেন রাওয়াত। তিনি বলেন, সাড়ে বারোটায় দিন ঘোষণার পরই সাংবাদিক ও নির্বাচন আধিকারিকদের অনুরোধে তা পিছিয়ে দেওয়া হয়।