দিল্লি ধর্ষণকাণ্ডে অভিযুক্তদের সাজা একটু পরেই, ফাঁসি নাকি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, অধীর অপেক্ষায় দেশ
আর কিছুক্ষণ পরেই দিল্লি গণধর্ষণ মামলায় চার অভিযুক্তর সাজা ঘোষণা হতে চলেছে। পাশবিক এই ধর্ষণকাণ্ডে দোষীরা ঠিক কী সাজা পান তার দিকেই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে দেশে। বিরল থেকে বিরলতম অপরাধের শাস্তি হিসাবে ফাঁসি হয়ে থাকে, বিচারক এই মারাত্মক অপরাধকে বিরল থেকে বিরলতম মনে করেছেন কি না তার উপরই নির্ভর করবে সাজা। মেয়েটির পরিবার দোষীদের মৃত্যুদণ্ডের দাবি জানিয়েছে।
আর কিছুক্ষণ পরেই দিল্লি গণধর্ষণ মামলায় চার অভিযুক্তর সাজা ঘোষণা হতে চলেছে। পাশবিক এই ধর্ষণকাণ্ডে দোষীরা ঠিক কী সাজা পান তার দিকেই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে দেশে। বিরল থেকে বিরলতম অপরাধের শাস্তি হিসাবে ফাঁসি হয়ে থাকে, বিচারক এই মারাত্মক অপরাধকে বিরল থেকে বিরলতম মনে করেছেন কি না তার উপরই নির্ভর করবে সাজা। মেয়েটির পরিবার দোষীদের মৃত্যুদণ্ডের দাবি জানিয়েছে। বাকি পাঁচ জনের মধ্যে নাবালক অভিযুক্তকে তিন বছরের জন্য বিশেষ সংশোধনাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
মঙ্গলবারই দিল্লি গণধর্ষণ মামলায় অভিযুক্ত চার দুষ্কৃতী বিনয় শর্মা, অক্ষয় ঠাকুর, পবন ও মুকেশকে দোষী সাব্যস্ত করে ফাস্ট-ট্র্যাক কোর্ট। গত বছর ১৬ ডিসেম্বর দিল্লির চলন্ত বাসে ছয় দুষ্কৃতীর গণধর্ষণ আর পৈশাচিক অত্যাচারের শিকার হয়েছিলেন বছর ২৩-এর প্যারামেডিক্যালের এক ছাত্রী। মৃত্যুর সঙ্গে তীব্র পাঞ্জা লড়েও শেষ পর্যন্ত হার মানে মেয়েটি। এই ঘটনায় সারা দেশ জুড়ে তীব্র প্রতিবাদ হয়। নজিরবিহীন প্রতিবাদের জেরে আইন বদলানোর প্রক্রিয়াও শুরু হয়।
এই ঘটনায় অভিযুক্ত ছ`জনের মধ্যে জেলেই মৃত্যু হয়েছে এক অভিযুক্ত রাম সিংয়ের।