Congress Worker Death: যোগীরাজ্যের পুলিস 'নৃশংস'! প্রতিবাদ করতে গিয়ে প্রাণ হারালেন কংগ্রেস কর্মী...

Congress Worker Death: ইউপি ইউনিট প্রধান অজয় ​​রাই দাবি করেছেন যে তিনি পুলিসের আক্রমণের কারণে মারা গিয়েছেন। পুলিস জানিয়েছে, গোরখপুরের বাসিন্দা ২৮ বছর বয়সী প্রভাত পান্ডেকে কংগ্রেস অফিস থেকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল। আবার অন্যদিকে, কংগ্রেস কর্মীরা দাবি করেছেন যে ইউপি পুলিস বিক্ষোভকারীদের থামানোর জন্য মাটিতে ধারালো পেরেক পুঁতে রেখেছিল।

Updated By: Dec 18, 2024, 08:58 PM IST
Congress Worker Death: যোগীরাজ্যের পুলিস 'নৃশংস'! প্রতিবাদ করতে গিয়ে প্রাণ হারালেন কংগ্রেস কর্মী...

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: উত্তরপ্রদেশের যোগী আদিত্যনাথের সরকারের বিরুদ্ধে বিধানসভার কাছে বিক্ষোভ কংগ্রেসের। বিক্ষোভে হাজির রাজ্যের কংগ্রেস প্রধান অজয় ​​রাই এবং রাজ্যের ইনচার্জ অবিনাশ পান্ডে-সহ একাধিক দলের নেতারা। বিক্ষোভের জেরে তাদের আটক করা হয়। পুলিসের ধস্তাধস্তিও হয় কংগ্রেস নেতাদের। তারই মধ্যে বিক্ষোভের চূড়ান্ত পর্যায়ে একজন কংগ্রেস নেতা আহত হয়ে মারা যান বলে জানা গিয়েছে।

ইউপি ইউনিট প্রধান অজয় ​​রাই দাবি করেছেন যে তিনি পুলিসের আক্রমণের কারণে মারা গিয়েছেন। পুলিস জানিয়েছে, গোরখপুরের বাসিন্দা ২৮ বছর বয়সী প্রভাত পান্ডেকে কংগ্রেস অফিস থেকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল। আবার অন্যদিকে, কংগ্রেস কর্মীরা দাবি করেছেন যে ইউপি পুলিস বিক্ষোভকারীদের থামানোর জন্য মাটিতে ধারালো পেরেক পুঁতে রেখেছিল।

আরও পড়ুন:Muhammad Yunus: 'ইউনূস সত্‍, সেই জন্যই তাঁকে চাইছে সবাই', প্রশংসায় পঞ্চমুখ এপারের শ্বশুরবাড়ি...

ডিসিপি (সেন্ট্রাল লখনউ) রাভিনা ত্যাগী জানিয়েছেন, কংগ্রেস অফিস থেকে প্রভাত পান্ডেকে অজ্ঞান অবস্থায় হজরতগঞ্জের সিভিল হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছিল। চিকিত্‍সকরা তাঁকে সেখানে মৃত ঘোষণা করেন। তিনি আরও জানান, প্রাথমিক দৃষ্টিতে এবং ডাক্তারদের মতে, তাঁর শরীরে কোনও দৃশ্যমান আঘাতের চিহ্ন ছিল না। এছাড়া একটি প্যানেল দ্বারা ময়নাতদন্ত করা হবে এবং প্রক্রিয়াটির ভিডিয়োগ্রাফি করা হবে। সেই অনুযায়ী পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া চালানো হবে।

উত্তরপ্রদেশ কংগ্রেসের প্রধান অজয় ​​রাই সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, 'আজ, বিধানসভা ঘেরাও করতে যাওয়ার সময়, আমাদের তরুণ সহকর্মী প্রভাত পান্ডেজি পুলিসের বর্বরতার কারণে মারা গেছেন।'

উল্লেখ্য, কংগ্রেসের বিক্ষোভের উদ্দেশ্য ছিল বিভিন্ন ফ্রন্টে রাজ্য সরকারের ব্যর্থতা, কৃষকের দুর্দশা, বেকারত্ব, মুদ্রাস্ফীতি, বেসরকারীকরণ এবং রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলার অবনতিকে তুলে ধরা। বিধানসভায় পৌঁছানোর দলের প্রচেষ্টা আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দ্বারা ব্যাপক প্রতিরোধের সম্মুখীন হয়। সমাবেশ চত্বরের চারপাশে ব্যারিকেড তৈরি করা হয়েছিল এবং ট্র্যাফিক ডাইভারশন শহরের কেন্দ্রস্থলে চলাচলে মারাত্মকভাবে বাধা দেয়।

 

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)

.