কেলেঙ্কারিতে শিল্পপতিদের নাম জড়ালে প্রভাব পড়বে দেশের বিনিয়োগে, আশঙ্কা অ্যাসোচেমের
উদ্বেগ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকে চিঠি দিল বণিকসভা অ্যাসোচেম। কয়লা কেলেঙ্কারিতে শিল্পপতি কুমারমঙ্গলম বিড়লার বিরুদ্ধে এফআইআরের ফলে আশঙ্কার মেঘ ঘনীভূত হয়েছে শিল্পমহলে। সঠিক তথ্য-প্রমাণ ছাড়াই কয়লা কেলেঙ্কারিতে শিল্পপতিদের নাম জড়িয়ে গেলে তার প্রভাব পড়বে বিনিয়োগে। আস্থা হারাবেন লগ্নিকারীরা। এই বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি করেছে ওই বণিকসভা।
উদ্বেগ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকে চিঠি দিল বণিকসভা অ্যাসোচেম। কয়লা কেলেঙ্কারিতে শিল্পপতি কুমারমঙ্গলম বিড়লার বিরুদ্ধে এফআইআরের ফলে আশঙ্কার মেঘ ঘনীভূত হয়েছে শিল্পমহলে। সঠিক তথ্য-প্রমাণ ছাড়াই কয়লা কেলেঙ্কারিতে শিল্পপতিদের নাম জড়িয়ে গেলে তার প্রভাব পড়বে বিনিয়োগে। আস্থা হারাবেন লগ্নিকারীরা। এই বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি করেছে ওই বণিকসভা।
ওড়িশার তালাবিড়া কয়লা খনি হিন্দালকোকে বন্টন নিয়ে বেনিয়মের অভিযোগে তোলপাড় জাতীয় রাজনীতি। সংস্থার কর্ণধার কুমারমঙ্গলম বিড়লার বিরুদ্ধে এফআইআর করেছে সিবিআই। এই ঘটনায় অসন্তুষ্ট শিল্পমহল। বণিকসভা অ্যাসোচেমের আশঙ্কা উপযুক্ত তথ্য-প্রমাণ ছাড়াই কুমারমঙ্গলম বিড়লার নাম জড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে এভাবেই সিবিআই-এর তালিকায় উঠে আসতে পারে আরও শিল্পপতির নাম। এমন চলতে থাকলে তা প্রভাব ফেলবে বিনিয়োগে। আস্থা হারাবেন লগ্নিকারীরা।
ভারতে আর্থিক বৃদ্ধির হার আশাব্যঞ্জক নয়। শিল্পোত্পাদন হতাশাজনক। এরকম একটা সময়ে শিল্পপতিদের মধ্যে অবিশ্বাসের বাতাবরণ ভাল নয় বলে মনে করে বণিকসভা। শিল্পপতিদের আস্থা ফিরিয়ে আনতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ করা উচিত বলেও মন্তব্য করেছেন ডি এস রাওয়াত।
কুমারমঙ্গলম বিড়লার বিরুদ্ধে এফআইআরের পরেই সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছিল শিল্পমহল। শিল্পমহলের উষ্মা প্রশমনে উদ্যোগী হয়েছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী আনন্দ শর্মা।সামনেই নির্বাচন। ফলে শিল্পমহলকে পাশে পাওয়া কংগ্রেসের একান্ত প্রয়োজন। বণিকসভার উদ্বেগ নিরসনে সরকার তথা প্রধানমন্ত্রী কী পদক্ষেপ নেন সেটাই দেখার।