বিহারে আসন রফায় সমাধান সূত্র মিলল- বিজেপি লড়বে ১৬০টিতে, মাজি ২০-তেই তুষ্ট
বিহারে অবশেষে আসন বণ্টন নিয়ে সমাধান সূত্র পেল এনডিএ। ২৪৩টি আসনের বিহার বিধানসভায় বিজেপি লড়বে ১৬০টিতে। রামবিলাস পাসোয়ানের রাষ্ট্রীয় লোকশক্তি পার্টি লড়বে ৪০টিতে, উপেন্দ্র কুশওয়াহার রাষ্ট্রীয় লোক সমতা পার্টি ২৩টিতে ও জিতন রাম মাজির হিন্দুস্থানি আম মোর্চা (এইচএএম) লড়বে ২০টি আসনে। এনডিএর আসন রফা নিয়ে সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছিল জিতনরাম মাজিকে নিয়ে। নীতীশের পরিবর্তে বিহারের গদিতে বসা মাজি চাইছিলেন অন্তত ২৫টিতে লড়তে। কিন্তু বিজেপি নেতারা মাজিকে ১৫টি আসন ছাড়তে রাজি হয়েছিলেন।
ওয়েব ডেস্ক: বিহারে অবশেষে আসন বণ্টন নিয়ে সমাধান সূত্র পেল এনডিএ। ২৪৩টি আসনের বিহার বিধানসভায় বিজেপি লড়বে ১৬০টিতে। রামবিলাস পাসোয়ানের রাষ্ট্রীয় লোকশক্তি পার্টি লড়বে ৪০টিতে, উপেন্দ্র কুশওয়াহার রাষ্ট্রীয় লোক সমতা পার্টি ২৩টিতে ও জিতন রাম মাজির হিন্দুস্থানি আম মোর্চা (এইচএএম) লড়বে ২০টি আসনে। এনডিএর আসন রফা নিয়ে সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছিল জিতনরাম মাজিকে নিয়ে। নীতীশের পরিবর্তে বিহারের গদিতে বসা মাজি চাইছিলেন অন্তত ২৫টিতে লড়তে। কিন্তু বিজেপি নেতারা মাজিকে ১৫টি আসন ছাড়তে রাজি হয়েছিলেন।
মাজির দাবি ছিল, রামবিলাস পাসোয়ানকে ৪০টি আসন ছাড়া হলেও তাঁকে ২৫টি আসন দিতেই হবে। শেষ অবধি এই টানাপোড়েন গত দু তিন ধরে কার্যত রাতের ঘুম চলে গিয়েছিল এনডিএ নেতাদের। বিজেপির ইচ্ছা ছিল ১৮০টিতে লড়ে বাকিটা শরিকদের ছেড়ে দেওয়া। লালু-নীতীশের জোটের পর অমিত শাহ কোনও ঝুঁকি নিতে রাজি হননি। কারণ অমিত জানেন, বিহারে হারলে মোদী তো বটেও তিনিও বেশ চাপে পড়ে যাবেন। কারণ দিল্লির হারের পর তাঁর নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন না উঠলেও বিহারে সেরকম কিছু হলে প্রশ্ন উঠবে। তাই কিছুটা নিজের ইচ্ছার বলিদান দিয়েই ভোটে লড়তে চলেছে বিজেপি। বিহারে সরকার গড়তে দরকার ১২২টি আসন। এখন প্রশ্ন ১৬০টিতে লড়ে কী ১২২টা আসন জেতা সম্ভব?